পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইদলিব প্রদেশে উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে আসন্ন সামরিক অভিযানকে সামনে রেখে ভূমধ্যসাগরের উপকূলে নৌবাহিনীর উপস্থিতি বাড়াচ্ছে রাশিয়া। এর অংশ হিসেবে রাশিয়া ভূমধ্যসাগরের উপকূলে কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্রের বরাত দিয়ে রাশিয়ার কোমেরসান্ত পত্রিকা মঙ্গলবার জানিয়েছে, ইদলিব অভিযানকে সামনে রেখে মস্কো চলতি মাসের প্রথম দিকে দুটি যুদ্ধজাহাজ ও বিমান-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা পাঠিয়েছে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রেস সেকশন থেকে জানানো হয়েছে, সামরিক শক্তি জোরদার করার লক্ষ্যে কৃষ্ণসাগরের নৌবহর থেকে দুটি ফ্রিগেট পাঠানো হয়েছে ভূমধ্যসাগরে। আমেরিকা যখন সিরিয়ায় নতুন করে সামরিক হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে খবর বের হয়েছে তখন রাশিয়া এ যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে। রুশ পত্রিকা ইজভিস্তিয়া জানিয়েছে, সিরিয়ার পানিসীমায় বর্তমানে ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও দুটি সাবমেরিন রয়েছে। ২০১৫ সালে সিরিয়া যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকে এটাই হচ্ছে সিরিয়ার পানিসীমায় রাশিয়ার সামরিক শক্তির সবচেয়ে বড় উপস্থিতি। পত্রিকাটির খবর অনুসারে, রাশিয়া আরো কয়েকটি যুদ্ধজাহাজাজ পাঠাবে। পার্সটুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।