নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ম্যাচ ফিক্সিং নিয়ে বেশ বেকায়দায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। কোন কিছুতেই এই অনৈতিক কর্মকাÐ থেকে আটকানো যাচ্ছেনা ক্রিকেটারদের। নতুন করে সেই বিতর্ক উসকে দিয়েছে জনপ্রিয় টেলিভিশন ‘আল জাজিরা’য় প্রাকাশিত একটি প্রামাণ্যচিত্র। যেখান থেকে বেশকিছু নাম ও মানুষকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পারলেও একটি নাম ও ছবি রয়ে গেছে রহস্যের ঘেরাটোপে- অনীল মুনাওয়ার। এই ব্যক্তির পরিচয় খুঁজে পাচ্ছে না ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আইসিসির কাছে কেবল তার নাম এবং ছবিই রয়েছে।
কিছুদিন আগে প্রচারিত ‘আল জাজিরা’র ফিক্সিংবিষয়ক ঐ ডকুমেন্টারিতে অনীলকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় আন্ডারগ্রাউন্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের ‘ডি কোম্পানি’র সদস্য হিসেবে। কিন্তু আল জাজিরার ডকুমেন্টারিকে ভিত্তি করে তদন্তে নেমে বাকিসব সন্দেহভাজন জুয়াড়ি ও খেলোয়াড়দের পরিচয় পেলেও এই ব্যক্তির কোন হদিস খুঁজে পাচ্ছে না আইসিসি। যে কারণে এই জুয়াড়ির পরিচয় খুঁজে পেতে সারা বিশ্বব্যাপী সংবাদমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছে আইসিসি।
গতকাল দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই জুয়াড়ির পরিচয় জানতে চেয়েছে আইসিসি। সংস্থাটির এন্টি করাপশন ইউনিটের মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মারশাল বলেন, ‘আল জাজিরার ডকুমেন্টারি দেখে আমরা বাকি সবাইকেই চিহ্নিত করতে পেরেছি এবং ম্যাচ ফিক্সিংয়ে তাদের জড়িত থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদও করেছি। কিন্তু এই অনীল মুনাওয়ারের পরিচয়টা এখনো আমাদের কাছে রহস্যে ঘেরা। পুরো ডকুমেন্টারিতে সে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। তবুও তার ব্যাপারে বিস্তারিত জানা সম্ভব হয়নি।’
একারণে শুধু সংবাদমাধ্যম নয় সারা বিশ্বের ক্রিকেট পরিবারের সবার কাছেই এই জুয়াড়ির পরিচয় জানানোর আবেদন করছে আইসিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।