নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এবি ডি ভিলিয়ার্সের হঠাৎ অবসর ভক্তদের হতাশ করেছিল। কিন্তু কেন এই অবসর এ নিয়ে এতদিন মুখ খোলেননি ‘মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি’। অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকারই একটি সংবাদপত্রকে অবসরের কারণ জানালেন ক্রিকেট ইতিহাসের ভয়ঙ্করতম এই ব্যাটসম্যান। অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্তি পেতেই নাকি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তার এই অবসর।
ওয়ান ক্রিকেটের দ্রæততম শতকের মালিক বলেন, ‘সব সময় চাপের মধ্যে থাকতাম। সব সময় ভাবতাম, আমার উপর সবাই নির্ভর করে রয়েছে। এই ম্যাচে রান করতেই হবে। কখনও, কখনও অসহ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হত। কোচ, সমর্থক, সবার চাহিদা মেটাতে আর ইচ্ছে করছিল না।’ দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি সঙ্গে যোগ করেন, ‘এটা মানছি যে, বড় ম্যাচে সেঞ্চুরি করার অনুভূতির মতো আর কিছুই হয় না। সবাই তোমাকে নিয়ে হইচই করবে। মাথায় তুলে রাখবে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে, এগুলোর অভাব আমি আর অনুভব করি না। অবসর জীবন খুব সুখে কাটাচ্ছি। এ রকমই থাকতে চাই।’
পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চান ৩৪ বছর বয়সী, ‘ক্রিকেট ছাড়ার পর অনেক শান্তিতে রয়েছি। জানি এটা বললে ঠিক হতো ‘আমি ক্রিকেটের অভাব টের পাচ্ছি।’ কিন্তু আপনাদের বলতে চাই, যে ক’জন ক্রিকেটার রয়েছেন, প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাড়তি চাপ অনুভব করে। যারা বলছে করি না, তারা প্রত্যেকে সমর্থকদের বোকা বানাচ্ছে, সঙ্গে নিজেকেও।’
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলার সময়ে কখনও তিনি ছিলেন সেরা উইকেটকিপার, কখনও সেরা ফিল্ডার, আবার কখনও সেরা ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক। যার কিছুই আর মনে ধরে না এবির, ‘আমি একটু লাজুক প্রকৃতির মানুষ। কখনওই অপ্রয়োজনীয় জনপ্রিয়তা পছন্দ করতাম না। এখনও করি না।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেও এখনও বেশ কয়েক বছর বিভিন্ন দেশের টি-টোয়েন্টি লিগ খেলবেন বলেও জানান তিনি, ‘এ ধরনের টি-টোয়েন্টি লিগে নতুন প্রতিভার খোঁজ পাওয়া যায়। যেমন রশিদ খানকেই দেখুন। এদের সঙ্গে খেলার মজা প্রচন্ড উপভোগ করি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।