পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতে পাচারের সময় যশোরের সীমান্তবর্তী উপজেলা শার্শার শিকারপুর সীমান্ত থেকে শুক্রুবার ভোররাতে ৭৩ কেজি (৬২৪ টি বার) ওজনের সোনার বারসহ মহিউদ্দিন (৩৫) নামে এক সোনা পাচারকারীকে আটক করেছে বিজিবি। আটক মহিউদ্দিন শার্শা উপজেলার শিকারপুর গ্রামের তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে। যশোর সীমান্তে এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের সোনা আটকের চালান বলে বিজিবি জানায়।
৪৯ বিজিবি কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্নেল আরিফুল হক জানান, বিপুল পরিমান সোনারবার শিকারপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিওিতে বিজিবির একটি টহল দল শিকারপুর নারিকেল বাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মহিউদ্দিন নামে এক সোনা চোরাচালানীকে আটক করে। পরে তার দেহ তল্লাশী করে ৬২৪ টি স্বর্নের বার জব্দ করা হয়। জব্দকৃত সোনার মুল্য ৩৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বলে বিজিবি জানায়। আটক স্বর্নগুলি বেনাপোল কাষ্টম হাউসে জমা দেয়া হবে বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানায় একটি মামলা হয়েছে। অপর দিকে ভারতে পাচারকালে শুক্রুবার সকালে বেনাপোলের শিকড়ী বটতলা এলাকা থেকে ২ কেজি সোনার বার সহ ২ জনকে আটক করেছেন বিজিবি সদস্যরা। আটকরা হলেন- বেনাপোল পোর্ট থানার দৌলতপুর গ্রামের কাসেম আলীর স্ত্রী সফুরা বেগম (৫২) ও একই এলাকার ইব্রাহিমের ছেলে ইসরাফিল (২৬)। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি সদস্যরা শিকড়ি বটতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করা হয়। পরে তাদের দেহ তল্লাশী করে ১১ টি সোনার বার জব্দ করা হয়েছে। যার মূল্য ৯৬ লাখ টাকা বলে বিজিবি জানায়। ভারত থেকে যেসব সোনা, মাদক দ্রব্য ও গরু পাচার হয়ে বাংলাদেশে আসে তার মূল্য পরিশোধের জন্যই বাংলাদেশ থেকে সোনা পাচার হচ্ছে। বর্তমানে সোনা পাচারকারীরা বাংলাদেশেকেই সোনা পাচারের করিডোর হিসেবে নিরাপদ মনে করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।