নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সবচেয়ে বেশি বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে রাশিয়ায় অনন্য রেকর্ড গড়েছিলেন মিশরের গোলরক্ষক ইসাম আল হাদারি। বিশ্বকাপ শেষে এবার তার গøাভস জোড়া তুলে রাখছেন এ খেলোয়াড়। আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানিয়েছেন মিশরের এ গোলরক্ষক। তবে খেলে যাবেন ঘরোয়া ফুটবলে।
৪৫ বছর ১৬১ দিন। সৌদি আরবের বিপক্ষে যেদিন মাঠে নেমেছিলেন সেদিন হাদারির বয়স ছিল এটা। এ বয়সে খুব সংখ্যক খেলোয়াড়ই ফুটবল ধরে রাখতে পারেন। কিন্তু হাদারি খেলে চলেছেন তরুণ খেলোয়াড়দের মতোই। বিশ্বকাপের সেই ঐতিহাসিক ম্যাচে দারুণ খেলেছিলেন হাদারি। ঠেকিয়েছিলেন একটি পেনাল্টি। বেশ কিছু সেভও করেছেন। তার আগে সবচেয়ে বেশি বয়সে বিশ্বকাপে খেলার রেকর্ডটি ছিল কলম্বিয়ার ফরিদ মান্দ্রাগনের দখলে। ৪৩ বছর ৩ দিন বয়সে ব্রাজিল বিশ্বকাপে শেষ বার মাঠে নেমেছিলেন তিনি।
১৯৯৬ সালে আফ্রিকান নেশন্স কাপ দিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল অভিষেক হয় হাদারির। এরপর জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ১৫৯টি ম্যাচ। অবসর ঘোষণা দিয়ে ৪৫ বছর বয়সী এ গোলরক্ষক বলেন, ’২২ বছর চার মাস ১২ দিন পর আমি দেখছি এটাই আমার গøাভস জোড়া তুলে রাখার সঠিক সময়। জাতীয় দলের হয়ে ১৫৯টি ম্যাচ খেলতে পেরে খুবই গর্বিত। অভূতপূর্ব এ অর্জনে দারুণ উচ্ছ¡সিত।’
১৯৯৩ সালে দামিয়েত্তা ফুটবল ক্লাবের হয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা হাদারি খেলেছেন মিশরের অনেক নামীদামী ক্লাবে। গত মৌসুমে খেলেছিলেন আল-তাওয়াউনের হয়ে। চলতি মৌসুমে ইসমাইলি ক্লাবে যোগ দিয়েছেন তিনি। তবে ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৮ পর্যন্ত টানা ১২ বছর খেলেছেন আল আহলির হয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।