নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বর্ণবাদ ও অসম্মানের অভিযোগ এনে সম্প্রতি জার্মানি জাতীয় দল থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন মেসুত ওজিল। স্বভাবতই মানসিকভাবে বিষণ্ণ তিনি। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে তাকে সব ধরনের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে আর্সেনাল। এবার শোনা গেল, দলের অধিনায়কের আর্মব্যান্ডও তার হাতে তুলে দিচ্ছে গানাররা।
আর্সেনাল কোচ উনাই এমেরি নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন, ওজিলের হাতে অধিনায়কত্ব তুলে দিতে প্রস্তুত তিনি। সেটাও আবার রেগুলার বেসিসে। অর্থাৎ নিয়মিত দলের নেতৃত্বে তুর্কি বংশোদ্ভূত জার্মান ফুটবলারকে দেখতে চান স্প্যানিশ এ কোচ।
তিনি বলেন, আমরা ওজিলের সেরাটা পেতে চাচ্ছি। অনেকেই আছে দলের দায়ভার নেয়ার। তবে তাকে আমাদের প্রথম পছন্দ। আমি মনে করি, সে এ দায়িত্বটা নিতে সক্ষম। ও না নিলে তখন আমরা বিকল্প চিন্তা করব।
বিশ্বকাপের আগে গেল মে মাসে লন্ডনে তুরস্ক প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ওজিল। ওই সময় এরদোগানকে আর্সেনালের জার্সি উপহার দেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন আরেক তুর্কি বংশোদ্ভূত ফুটবলার ইকায় গুন্দোগান। মুহূর্তেই তাদের সাক্ষাতের ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি জার্মানরা।
তুরস্ক ও জার্মানির কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হওয়ায় বিপাকে পড়েন ওজিল। জার্মান গণমাধ্যম রীতিমতো তার ওপর মানসিক অত্যাচার করে। তাকে বিশ্বকাপ দলে অন্তর্ভুক্ত না করতে জোরালো দাবি জানায়। তা সত্ত্বেও দলীয় স্বার্থে ২৯ বছরের মিডফিল্ডারকে স্কোয়াডে রাখেন কোচ জোয়াকিম লো।
তখন পর্যন্ত পরিস্থিতি শান্ত ছিল। বিপত্তিটা বাধে রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকে জার্মানি বিদায় নিলে। ফের রোষানলে পড়েন ওজিল। মুহুর্মুহু বর্ণবাদী গালির শিকার হন। একপর্যায়ে মৃত্যুর হুমকি পান। শেষ পর্যন্ত বর্ণবৈষম্য ও অসম্মানের অভিযোগ এনে জার্মানিকে বিদায় জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।