পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719933942](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবাদুল বিপদ বুঝতে পেরে দৌড়াদৌড়ি শুরু করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বুঝতে পেরেছেন বিপদে আছেন তারা। কীভাবে দৌড়াদৌড়ি করতেছেন, অনেকের বাড়ি পর্যন্ত যাচ্ছেন। তবে বাড়িতেও যদি আসেন আমাদের মহাসচিবের কথা একটাই থাকবে আগামী নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনেই হতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে, সামরিক বাহিনীকে নির্বাচনের সময় আনতে হবে।
গতকাল (রোববার) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয়তাবাদী নাগরিক দল আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মোশাররফ বলেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচন এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তি একই স‚ত্রে গাঁথা। কারণ দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে ছাড়া কোনও নির্বাচনই জনগণ মেনে নেবে না। আর সুষ্ঠু নির্বাচন ভয় পায় বলেই বেগম জিয়াকে একটি মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট মামলায় বন্দি করা হয়েছে। শুধু বন্দিই নয়, তার জামিন যেন না হয় সে জন্য সরকার হস্তক্ষেপ করছে। হাইকোর্ট জামিন দিয়েছে, তারপরও জামিন দেয়া হচ্ছে না।
তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে। তখন কোনও নির্বাচন হয়নি। জনগণের প্রত্যাশা প‚রণ হয়নি। এদেশের সকল মানুষ অংশগ্রহণম‚লক ভোট চায়। দেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া নেতৃত্ব দিচ্ছে। তাই তাকে (খালেদা) ছাড়া কোনো নির্বাচন জনগণ মেনে নিবে না।
কয়লা কোথায় গেছে প্রশ্ন তুলে বিএনপির এই নেতা বলেন, এক লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লা নেই, কোথায় গেছে? কারণ, দেশ এখন লুটতরাজদের হাতে। এই অবৈধ সরকার তাদের মদত দিচ্ছে। এতে তাদের কোনও দায়বদ্ধতা নেই। বর্তমান সরকার আন্তর্জাতিকভাবে স্বৈরাচার স্বীকৃতি পেয়েছে। তারা ফ্যাসিবাদী সরকার। তারা রাষ্ট্রের ম‚ল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন জনগণও ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিশ্বাস করে না।
তিন সিটি নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, গাজীপুর ও খুলনার মতো তিন সিটিতে একই মডেল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেখানে এমনভাবে গ্রেফতার আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে, সাধারণ ভোটাররা পালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। সেখানে ভোট দিতে হবে না। তথাকথিত শেখ হাসিনা মডেলের নির্বাচন করতে চায় তারা।
নাগরিক দলের সভাপতি সৈয়দ মো. ওমর ফারুক পীর সাহেবের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মেহেদী হাসান রুমি, মশিউর রহমান, নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।