নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ঘরোয়া ফুটবলের নতুন মৌসুম ২০১৮-১৯ এর দলবদল কার্যক্রম গতকাল থেকে শুরু হলেও এতে অংশ নিতে আপত্তি জানিয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের চার ক্লাব মোহামেডান, শেখ জামাল, চট্টগ্রাম আবাহনী এবং সাইফ স্পোর্টিং। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্থানীয় ফুটবলারদের দলবদল কার্যক্রম গতকাল থেকে শুরু হয়ে ৩০ আগষ্ট পর্যন্ত চলার কথা। আর বিদেশিরা দলবদল করতে পারবেন ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু এ সময় সীমা মানতে রাজি নন চার শীর্ষস্থানীয় ক্লাবের কর্মকতারা। তারা চাচ্ছেন, আগস্টে নয়, দলবদলের দিনক্ষণ বাড়িয়ে তা অক্টোবর/নভেম্বরে নিয়ে যেতে। তাদের এ দাবি আজ লিখিত আকারে বাফুফেতে পাঠানো হবে বলেও জানান ওই চার ক্লাবের কর্তারা। গতকাল রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানানো হয়।
১৩ দলের অংশগ্রহণে আগামী ২৩ নভেম্বর মাঠে গড়াবে ঘরোয়া ফুটবলের মর্যাদাপূর্ণ আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। তার আগে ২০ অক্টোবর ফেডারেশন কাপ দিয়ে শুরু হবে নতুন ফুটবল মৌসুম। গত পরশু একটি মেইল বার্তায় এমন তথ্যই জানায় বাফুফে। কিন্তু তাদের এ ঘোষণার পরের দিনই বেঁকে বসেন মোহামেডান, শেখ জামাল, চট্টগ্রাম আবাহনী ও সাইফ স্পোর্টিং সহ চার ক্লাবের কর্মকর্তারা। বাফুফের নির্ধারিত সময়ে দলবদল কার্যক্রমে অংশ নিতে আপত্তি জানান তারা।
ওই চার ক্লাবের কর্মকর্তারা শুধু দলবদলের সময় পেছানোর দাবিই করেননি, আরো কিছু দাবিও আছে তাদের। আসন্ন লিগ কয়টি ভেন্যুতে হবে, ভেন্যুগুলোর মানোন্নয়ন, পাতানো খেলা বন্ধ, রেফারিদের মানোন্নয়ন, এশিয়ান কোটায় বিদেশী একজনই খেলতে পারবে, লিগের সূচির ব্যাপারেও স্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েছেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম আবাহনীর ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান তরফদার মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘ক্লাবগুলোকে না জানিয়েই বাফুফে দলবদলের তারিখ ঘোষণা করেছে। যেহেতু আজ (গতকাল) থেকে দলবদল শুরু হয়ে গেছে, সেহেতু শুরুর তারিখ তো পেছানোর সুযোগ নেই। তবে ৩০ আগস্ট দলবদলের শেষদিন না রেখে সেটা বাড়িয়ে অক্টোবর/নভেম্বরে নিয়ে গেলে আমাদের ক্লাবগুলোর জন্য ভালো হয়। কারণ ডিসেম্বরে রয়েছে জাতীয় নির্বাচন।’ প্রিমিয়ার লিগের বাকি ৯ ক্লাবের প্রতিনিধিরা উপস্থিত না থাকলেও এই দাবির প্রতি তাদের একাত্মতা রয়েছে বলে জানান তরফদার রুহুল আমিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।