Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মাদরাসা শিক্ষার মানোন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ

জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা প্রকাশ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ জুলাই, ২০১৮, ১২:০১ এএম

চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫, শিক্ষক-কর্মচারী বদলি, বেতন স্কেল, বেতন-ভাতা পাওয়ার শর্তসহ বেসরকারি মাদরাসার জনবল ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগ থেকে এই নীতিমালা প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত জনবল কাঠামোতে মাদরাসায় চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা স্কুল-কলেজের মতো ৩৫ বছর করা হয়েছে। তবে সমপদে বা উচ্চপদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইনডেক্সধারীদের জন্য বয়স শিথিলযোগ্য করা হয়েছে।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলি, বেতন-ভাতার সরকারি অংশ ৬০ বছর পর্যন্ত নির্ধারিত, বেতন-ভাতা পাওয়ার শর্ত এবং যেসব কারণে বেতন-ভাতার সরকারি অংশ স্থগিত, কেটে নেয়া ও বাতিল করা হবে তার কারণ, প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের মূল্যায়ন, পদন্নোতি পদ্ধতি, মাদরাসায় দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল বিভাগ খোলা, শিক্ষক নিয়োগ ও শিফট খোলার শর্তসহ শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে নারী কোটার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বেসরকারি মাদরাসার জনবল ও এমপিও নীতিমালাকে যুগান্তকারী হিসেবে দেখছেন শিক্ষকরা। এর মাধ্যমে মাদরাসা শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের আরেকটি দাবি পূরণ হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষকদের একক ও সর্ববৃহৎ সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন দীর্ঘদিন ধরেই মাদরাসা শিক্ষকদের জন্য একটি পৃথক জনবল কাঠামো গঠন করার জন্য দাবি জানিয়ে আসছিল। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের পর জনবল কাঠামো প্রকাশ করায় সংগঠনটির সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন ও মহাসচিব অধ্যক্ষ শাব্বীর আহমদ মোমতাজী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে ধন্যবাদ জানান। নেতৃবৃন্দ বলেন, শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের দাবির পর জনবল কাঠামো প্রকাশ করায় একদিকে যেমন শিক্ষকদের দাবি পূরণ হয়েছে অন্যদিকে মাদরাসা শিক্ষার সুদুর প্রসারী গুণগত মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি তরুণ শিক্ষার্থীদের শিক্ষকতা পেশার প্রতি আগ্রহী করে তুলবে এবং পাঠদানে মনযোগী করবে। মাদরাসা শিক্ষকরা জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালাকে মাদরাসা শিক্ষার জন্য অন্যতম যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করছেন।
জনবল কাঠামো থেকে জানা যায়, মাদরাসা জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালায় দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল প্রতিটি বিভাগের ক্ষেত্রে নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। দাখিল মাদরাসার জন্য সুপারিনটেডেন্ট, সরকারি সুপারিনটেডেন্ট, সহকারী মৌলভীসহ বিষয় ভিত্তিক সহকারী শিক্ষক কর্মচারী মিলে মোট ২৬টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। আলিম মাদরাসার জন্য অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, বিষয়ভিত্তিক প্রভাষক, সহকারী শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলে ৩৪টি, ফাজিল স্তরে ৩৫টি এবং কামিল মাদরাসার জন্য ৪৩টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে।
শিক্ষক-কর্মচারীদের বয়সসীমা: মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরিতে প্রবেশের বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সমপদে বা উচ্চতর পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইনডেক্সধারীদের জন্য বয়সসীমা শিথিলযোগ্য। শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ ৬০ বছর পর্যন্ত প্রদান করা হবে। ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হবার পর কোন প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান প্রধান/সহকারী প্রধান/শিক্ষক-কর্মচারীদের কোন অবস্থাতেই পুনঃনিয়োগ কিংবা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া যাবে না। কোন প্রতিষ্ঠানে অনুমোদিত জনবল কাঠামোর অতিরিক্ত শিক্ষক-কর্মচারী থাকলে তাদের বেতন-ভাতার শতভাগ প্রতিষ্ঠানকেই বহন করতে হবে। এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণ একই সাথে একাধিক পদে চাকরিতে বা আর্থিক লাভজনক কোন পদে নিয়োজিত থাকতে পারবেন না।
বদলির বিধান: নীতিমালায় বেসরকারি মাদরাসার শিক্ষকদের বদলির বিধান রাখা হয়েছে। কোন শিক্ষক-কর্মচারী এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলি হতে চাইলে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অঅবহিত করার মাধ্যমে অন্য এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে সমপদে/উচ্চতর পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নিয়োগ পাওয়ার পর তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং সেখানকার এমপিওভুক্ত হবেন। এছাড়া সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রয়োজনবোধে নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলি করতে পারবে।
বিশেষ ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল: শিক্ষার প্রসারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিতে শর্ত শিথিল করা হয়েছে নীতিমালায়। বলা হয়েছে, নীতিমালার আওতায় আরোপিত যে শর্তই থাকুক না কেন- শিক্ষার প্রচার, প্রসার ও উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে সরকার কয়েকটি ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল করতে পারবে। সেগুলো হলো-শিক্ষায় পশ্চাৎপদ এলাকা, দারিদ্রপ্রবণ এলাকা, শিল্পাঞ্চল, ভৌগোলিকভাবে অনগ্রসর এলাকা যেমন— পাহাড়ি এলাকা, হাওর-বাওড় ও চরাঞ্চল, নারী শিক্ষায় অনগ্রসর এলাকা, সামাজিকভাবে অনগ্রসর গোষ্ঠী, বিশেষভাবে চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থী ও বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের বিবেচনায় অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত যেকোনো ক্ষেত্র।
এমপিও প্রদানের শর্ত: নীতিমালায় এমপিও প্রদানের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, শর্তপ‚রণ করলেই বেতন-ভাতা প্রদান করা হবে তা নয়, সরকারের সামর্থ্য থাকতে হবে। এমপিওভুক্ত হওয়ার জন্য নতুন নীতিমালা অনুযায়ী অনলাইনে প্রতিষ্ঠানকে আবেদন জানাতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে ‘এমপিওভুক্তির আবেদন বাছাই কমিটি’ নামে একটি কমিটি গঠন করা হবে। ওই কমিটি এমওিভুক্ত করতে আবেদন বাছাই করবে। অনলাইনে আবেদনের পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে গ্রেডিং পদ্ধতি মেনে এমপিওভুক্ত করা হবে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাদরাসা) রওনক মাহমুদ বলেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে আলাদা দুটি এমপিও নীতিমালা জারি করা হয়েছে। রোববার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ হয়েছে। আগামী সপ্তাহে থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শুরু করা হতে পারে। তিনি বলেন, বেসরকারি এমপিও নীতিমালার সঙ্গে মাদরাসা ও কারিগরি নীতিমালায় সার্বিক মিল থাকলেও এতে শিক্ষকদের নতুন পদ সৃজন করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির পর সেসব প্রতিষ্ঠানে এসব শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।
দাখিল স্তরে ২৬টি পদ: জনবল কাঠামো নীতিমালা অনুযায়ি দাখিল মাদরাসার ক্ষেত্রে একজন করে সুপারিনটেনডেন্ট ও সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট, চার জন সহকারী মৌলভী, একজন করে সহকারী শিক্ষক বাংলা, ইংরেজি, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা (চালু থাকলে), গণিত, ভৌতবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, কৃষি, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শারীরিক শিক্ষা, এবতেদায়ী প্রধান, জুনিয়র শিক্ষক, দুইজন জুনিয়র মৌলভী, একজন করে ক্বারী, সহকারী গ্রন্থাগারিক, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, অফিস সহকারী, ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, নেশ প্রহরী ও একজন আয়া।
আলিম স্তরে ৩৪টি: আলিম মাদরাসার ক্ষেত্রে জনবল কাঠামোয় ৩৪টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন করে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, চারজন প্রভাষক/সহকারী অধ্যাপক আরবি, একজন করে বাংলা, ইংরেজি, মানবিক/সামাজিক বিজ্ঞান (প্রতি বিষয়ে), ব্যবসায় শিক্ষা (প্রতি বিষয়ে), তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান (প্রতি বিষয়ে), ল্যাব চালু থাকলে পদার্থ, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ পযুক্তি এবং উদ্ভিদ ও প্রাণিবিজ্ঞান প্রতি বিষয়ে প্রদর্শক, চার জন সহকারী মৌলভী, একজন করে সহকারী শিক্ষক বাংলা, ইংরেজি, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা (চালু থাকলে), গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান, ভৌতবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, কৃষি, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শারীরিক শিক্ষা, এবতেদায়ী প্রধান, জুনিয়র শিক্ষক, দুইজন জুনিয়র মৌলভী, একজন করে ক্বারী, সহকারী গ্রন্থাগারিক, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, অফিস সহকারী, ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, নেশ প্রহরী ও একজন আয়া।
ফাজিল মাদরাসায় ৩৫টি পদ: ফাজিল স্তরে একজন করে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ, ছয় জন প্রভাষক/সহকারী অধ্যাপক (আরবি)/ সহযোগী অধ্যাপক, দুইজন প্রভাষক/সহকারী অধ্যাপক/ সহযোগী অধ্যাপক বাংলা, ইংরেজি, মানবিক/সামাজিক বিজ্ঞান (প্রতি বিষয়), ব্যবসায় শিক্ষা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান (সবগুলোই স্নাতক স্তরে বিষয় চালু থাকলে)। পদার্থ, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ পযুক্তি, উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও প্রাণিবিজ্ঞান বিষয়ে ল্যাব থাকলে একজন করে প্রদর্শক, গ্রন্থাগারিক একজন, সহকারী মৌলভী চার জন, একজন করে সহকারী শিক্ষক বাংলা, ইংরেজি, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান, ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান, কৃষি, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শারীরিক শিক্ষা, এবতেদায়ী প্রধান, জুনিয়র শিক্ষক, দুইজন জুনিয়র মৌলভী, একজন করে ক্বারী, সহকারী গ্রন্থগারিক, অফিস সহকারী ও দুইজন অফিস সহকারী, একজন করে ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, নৈশ্য প্রহরী ও আয়া।
কামিল মাদরাসায় ৪৩টি পদ: জনবল কাঠামো নীতিমালা অনযায়ি কামিল মাদরায় ৪৩টি পদে নিয়োগ দেয়া যাবে। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই বিষয় থাকতে হবে। এসব পদের মধ্যে- একজন করে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ, বিভাগ চালু থাকা শর্তে দুইজন করে মুহাদ্দিস, প্রভাষক (হাদিস), মুফাছ্ছির, প্রভাষক (তাফসির), ফকিহ, প্রভাষক (ফিকহ), আদিব, প্রভাষক (আদব), ৬ জন প্রভাষক/সহকারী অধ্যাপক আরবি, দুইজন করে বাংলা, ইংরেজি, মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায়ী শিক্ষা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান বিষয়ে। ল্যাব থাকলে পদার্থ, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও প্রাণিবিজ্ঞান বিষয়ে একজন করে প্রদর্শক ও গ্রন্থাগারিক, চার জন সহকারী মৌলভী, একজন করে সহকারি শিক্ষক বাংলা, ইংরেজি, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, গণিত, ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান, কৃষি, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শারীরিক শিক্ষা, এবতেদায়ি প্রধান, জুনিয়র শিক্ষক, দুই জন জুনিয়র মৌলভী, একজন করে ক্বারী, সহকারী গ্রন্থাগারিক, অফিস সহকারী, দুইজন কম্পিউটার অপারেটর, একজন করে ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তা প্রহরী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, নেশ প্রহরী ও আয়া। ####



 

Show all comments
  • বুলবুল আহমেদ ২৪ জুলাই, ২০১৮, ৩:১৫ এএম says : 0
    জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালাকে মাদরাসা শিক্ষার জন্য অন্যতম যুগান্তকারী পদক্ষেপ
    Total Reply(0) Reply
  • তারেক মাহমুদ ২৪ জুলাই, ২০১৮, ৩:১৬ এএম says : 1
    এর মাধ্যমে মাদরাসা শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের আরেকটি দাবি পূরণ হয়েছে।
    Total Reply(0) Reply
  • আব্দুল হালিম ২৪ জুলাই, ২০১৮, ১১:০৭ এএম says : 0
    যাদের বয়স বর্তমানে ৩২ বা ৩৩ চলের এর ফলে তারা কি আবার চাকরির জন্য নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে??? কেউ জানালে বাধিত হতাম।
    Total Reply(0) Reply
  • মো: মনির হোসেন ২৪ জুলাই, ২০১৮, ৭:০১ পিএম says : 0
    অনেব খুশি হয়েছি। আল্লাহ সকলের মনের আশা পূরণ করুক। আমিন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Saifullah ২৪ জুলাই, ২০১৮, ৮:৩২ পিএম says : 0
    সংশ্লিস্ট সবাইকে ধন্যবাদ। বিষয়টি কার্যকর ও বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণে যথাযথ কতৃপক্ষের কার্যকরী প্রদক্ষেপ ও মাদরসা সংশ্লিস্টদের জোরালো নির্দেশ প্রদানের পরামর্শ রইল।
    Total Reply(1) Reply
    • md abul kashem ২৫ জুলাই, ২০১৮, ৫:৪০ পিএম says : 4
      এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীকে অভিনন্দন।
  • মোঃমাসউদুর রহমান ৩০ জুলাই, ২০১৮, ৬:৩০ এএম says : 0
    বেসরকারি মাদ্রাসার জন্য স্বতন্ত্র জনবল কাঠামো উপহার দেয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও শিক্ষামন্ত্রীকে প্রানঢালা শুভেচ্ছা ।
    Total Reply(0) Reply
  • ওবায়দুল্যাহ ১ আগস্ট, ২০১৮, ৯:৪৬ পিএম says : 0
    সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদরাসা জাতীয় করন ও পি টি আই ট্রেনিং চালু করা প্রয়োজন
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম মোস্তফা ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:৫৮ পিএম says : 0
    যোগ্যতা সাপেক্ষে বিষয় বিত্তিক জুনিয়র শিক্ষকদের সহকারী পদে পদায়নের ব্যবস্থা করা হউক।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মাদরাসা শিক্ষা


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ