পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তুরস্ক ২০১৯ সালের শেষ দিকে রাশিয়ার কাছ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (এন্টি এয়ারক্রাফট মিসাইল) এস-৪০০’র প্রথম চালান পাবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসওগøু।বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ন্যাটো সামরিক জোটের বৈঠকে যোগ দেয়ার ফাঁকে তিনি সাংবাদিকদের একথা জানান। যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর আপত্তি বিবেচনায় নিয়েই তুরস্ক রুশ নির্মিত অত্যাধুনিক এ ব্যবস্থা কিনবে। চাভুসওগøু বলেন, আমরা এর কৌশলগত উদ্বেগটা বুঝতে পারি এবং ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর জন্য এটা স্বাভাবিক যে, এস-৪০০কে ন্যাটোর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চিনতে পারবে নাকি শত্রু মনে করবে। বিষয়টি আমাদের কাছেও স্পর্শকাতর। বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে তুরস্ক তার শর্তের কথা রাশিয়াকে জানিয়েছে। উল্লেখ্য, গত মাসে তুরস্কের একজন শীর্ষ পর্যায়ের সেনা কর্মকর্তা বলেছিলেন, আংকারা এবং ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্ক কমে যাওয়া ও মার্কিন হুমকির জবাবে তুরস্ক রাশিয়া থেকে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনছে। বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল এরদোগান কারাকুস রাশিয়ার স্পুৎনিক বার্তা সংস্থাকে বলেছিলেন, রুশ-তুর্কি সামরিক সম্পর্ক মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখবে এবং এ অঞ্চলে সম্ভাব্য সংকট ঠেকাবে। প্রেসটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।