বাড়িতেই ফাইনাল দেখবেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট কাতারে
বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচ দেখতে কাতারে যাচ্ছেন না আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফার্নান্দেজ। তিনি জানান, আজ
স্পোর্টস ডেস্ক : ২০০২ সালে তৎকালিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকে হারিয়ে সাড়া জাগিয়েছিল সেনেগাল। একই সঙ্গে বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই তারা কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে মন জয় করে নেয় ফুটবল ভক্তদের। এরপর টানা ১৬ বছরের অপেক্ষা। ফিরে এসে পশ্চিম আফ্রিকার দেশটি দেখিয়েছে নতুন চমক। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের আট নম্বর দল পোল্যান্ডকে ২-০ গোলে হারিয়ে রাশিয়া বিশ্বকাপ শুরু করেছে সেনেগাল।
লড়াইটা ছিল দু’দলের দুই অধিনায়কের। একদিকে উইরো অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের সর্বোচ্চ (১৬) গোল করা পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভান্দোভস্কি, অন্যদিকে লিভারপুলের হয়ে দারুণ মৌসুম কাটানো সাদিও মানে। কেউই অবশ্য তেমন আলো ছড়াতে পারেননি। তবে পোলিশদের রক্ষণের ভুলে শেষ হাসি হাসেন মানের দলই।
থিয়াগো চিয়োনেকের আত্মঘাতি গোলে প্রথমে এগিয়ে যায় সেনেগাল। পোস্টে জোরালো শট নিয়েছিলেন ইদ্রিসা গুয়ে; চিয়োনেকের পায়ে লেগে দিক পাল্টে বল জালে জড়িয়ে যায়। চেয়ে দেখা ছাড়া গোলরক্ষকের কিছুই করার ছিল না। ৬০তম মিনিটে দারুণ ক্ষিপ্রতার পরিচয় দেন এমবায়ে নিয়াং। জান বেদনার্ককে লম্বা ব্যাকপাস দেন গ্রেগর ক্রিচোয়িক। তা নাগালে নিতে প্রায় মাঝমাঠে উঠে আসেন পোলিশ গোলরক্ষকও, কিন্তু কেউই নাগালে নিতে পারেননি। উল্টো তাদের মুখের কাছ থেকে ছোঁ মেরে বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন নিয়াং। এরপর কিছুটা এগিয়ে ফাঁকা জালে বল পাঠিয়ে তরিনো ফরোয়ার্ড মাতেন উল্লাসে।
দু’দলের লড়াইটা ছিল মূলত মাঝমাঠে। তেমন গোছালো আক্রমণ করতে পারেনি কোন দলই। ডি বক্সে এসে খেই হারায় প্রতিটা আক্রমণ। নির্ধারিত সময়ের ৪ মিনিট আগে ফ্রি-কিক ক্রস থেকে হেড করে ব্যবধান কমিয়ে দ্বিতীয় গোলের দায় মেটান ক্রিচোয়িক।
‘এইচ’ গ্রæপের প্রথম ম্যাচে কলম্বিয়াকেও একই ব্যবধানে হারায় জাপান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।