Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিশেষ অভিযান বন্ধ থাকায় কাশ্মীরের মসজিদে মুসল্লিদের ঢল

| প্রকাশের সময় : ২১ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : মহান আল্লাহ এবং মহানবী মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর ঈমান আনয়নের পর প্রত্যেক ঈমানদারের ওপর প্রধানত দু’টি কাজ ফরজ। প্রথমটি হলো নামাজ এবং দ্বিতীয়টি রোজা। প্রত্যেক বালিগ মুসলিম নর-নারীর ওপর রমজান মাসের রোজা ফরজ। রোজা ফরজ হওয়ার বিধানকে অস্বীকার করলে সে আর মুসলমান থাকে না। আল-কুরআনে ইরশাদ হয়েছেঃ ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল। যাতে তোমরা তাকওয়াশীল হতে পার। এ রমজান মাসেই কুরআন নাজিল হয়েছে যা গোটা মানব জাতির জন্য হেদায়াত এবং তা সুস্পষ্ট উপদেশাবলীতে পরিপূর্ণ। সুতরাং তোমাদের যে কেউ এ মাস পাবে, সে অবশ্যই রোজা রাখবে। আর যদি কেউ অসুস্থ হয় কিংবা সফরে থাকে তবে সে যেন পরবর্তী দিনসমূহে এ রোজার সংখ্যা পূর্ণ করে নেয়। (সূরা বাক্বারাহ : আয়াত ১৮৩-১৮৫)
পৃথিবীর সব প্রান্তের মুসলিমরা ফরয রোজা পালন করছেন। বৈরি সরকারের কারণে অনেক স্থানের মুসলিমরা প্রতিনিয়ত দমন পীড়নের মধ্যে থাকায় তাদের জন্য ইবাদাত-বন্দেগী করাটা অনেক সময় কঠিন হয়ে যায়। যেমন ভারতের কাশ্মীর। মুসলিম জনসংখ্যা এ রাজ্যে বেশি থাকা সত্তে¡ও কেন্দ্রীয় প্রশাসনের নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী সেখানকার মুসলমানদের ন্যায্য অধিকার থেকেও বঞ্চিত করে রেখেছে। বিভিন্ন অভিযানের নামে সব সময় মুসলিম নিপীড়ন লেগেই থাকে। তবে চলতি রমজানের শুরুতে ভারত সরকার সেখানে বিশেষ অভিযান বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এর প্রভাব পরিলক্ষিত হয়েছে সেখানকার মুসলিমদের মাঝে। গত শুক্রবার জুমআ নামাযে ঢল নামে কাশ্মীরের একটি মসজিদে। বিশাল মসজিদের মূল চত্বর ছাড়িয়ে মূল ফটকেও মুসলিমদের সালাত আদায় করতে দেখা যায়। সূত্র : ওয়েবসাইট।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কাশ্মীর


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ