পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
মালয়েশিয়ার দুটি মানবাধিকার সংস্থা মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিরুদ্ধে গণহত্যা বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। ‹হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন› ও ‹রোহিঙ্গা পার্লামেন্ট› এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, মিয়ানমার সরকার মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য পাঁচ সদস্যের একটি রোহিঙ্গা পরিবারকে ফিরিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নো মেনস ল্যান্ড থেকে ওই পরিবারকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মিয়ানমারের লোকদেখানো এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে ওই উভয় সংস্থাই বলেছে, জাতিসংঘকে এমন পদক্ষেপ নিতে হবে যাতে রোহিঙ্গা মুসলমানেরা নতুন কোনো সংকটে না পড়ে। গণহত্যার হোতাদেরকে শাস্তি থেকে বাঁচাতেই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যের যে পরিবারকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে, সেই পরিবারের অভিভাবকের নাম হচ্ছে আকতার আলম। নাইক্ষ্যাংছড়ির তমব্রু সীমান্তের নো ম্যানস ল্যান্ডে আশ্রয় নেওয়া দেশহারা নির্যাতিত রোহিঙ্গারা তাকে মিয়ানমারের পুলিশের লোক বলে মনে করেন। তাদের দাবি, এ কারণেই তাকে নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে দেশে ফেরার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। পার্সটুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।