নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ব্যাটিং অর্ডারটা চোখ কপালে তোলার মত। দুই ওপেনার হলেন ব্রান্ডন ম্যাককালাম ও কুইন্টন ডি কক। ব্যাট হাতে যাদের পারফর্ম্যান্স নিয়ে কেউই প্রশ্ন তোলার সাহস করবেন না। পরের দুজন হলেন ক্রিকেটের যে কোন সংস্করণের সেরা দুই তারকা বিরাট কোহলি ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। কিন্তু এর সুফল ভোগ করতে পারছে কই বেঙ্গালুরু।
আসরের প্রথম ম্যাচে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ের দেখা পেয়েছিল বিরাট কোহলির দলটি। কিন্তু পরের ম্যাচে আবারো পথহারা। রাজস্থান রয়্যালসের ছুড়ে দেয়া ২১৮ রানের চ্যালেঞ্জ নিতে গিয়ে ৬ উইকেটে ১৯৮ রানে আটকে যায় বেঙ্গালুরুর ইনিংস। তিন ম্যাচে দ্বিতীয় জয় তুলে নেয় রাজস্থান। রবিবারে রাজস্থানের জয়টি ১৯ রানের।
স্কোরলাইন হয়ত জমজমাট লড়াইয়ের কথাই বলবে। কিন্তু বাস্তবে ম্যাচে কম সময়ই ছিল রেঙ্গালুরু। ঘরের মাঠে টস জিতে বল বেছে নিয়ে হয়ত ভুলই করেছিলেন কোহলি। তার বোলাদের ব্যর্থতায় ৪ উইকেটে ২১৭ রানের পাহাড় গড়ে রাজস্থান। ব্যাট হাতে অবদান রাখেন প্রত্যেকেই। তবে ইনিংসের প্রাণ ছিল সনজু স্যামসনের ৪৫ বলে অপরাজিত ৯২ রানের ইনিংসটি। মাত্র ২টি বাউন্ডারির বিপরীতে ১০টি ছক্কা হাঁকান ২৩ বছর বয়সী তরুণ ওয়ান ডাউন ব্যাটসম্যান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান (২০ বলে) করেন অধিনায়ক আজিঙ্কে রাহানে। ৪ ওভারে ৫৯ রানের খরুচে বোলিং করেন উমেশ যাদব।
জবাবে প্রথম ওভারেই ম্যাককালামকে হারিয়ে ধাক্কা খায় বেঙ্গালুরু। ডি কক ও কোহলির ৭৭ রানের জুটিতে ম্যাচে ফিরলেও ডি ককের (১৯ বলে ২৬) বিদায়য়ের পর আর পথ খুঁজে পায়নি তারা। একাদশ ওভারে কোহলি (৩০ বলে ৫৭) ও ত্রয়োদশ ওভারে ডি ভিয়লিয়ার্স (১৮ বলে ২০) ফেরার পর জয়ের আশা অনেকটাই ফিকে হয়ে যায় বেঙ্গালুরুর। মান্দিপ সিংয়ের ২৫ বলে অপরাজিত ৪৭ ও ওয়াশিংটন সুন্দরের ১৯ বলে ৩৫ রানের কার্যকর দুটি ইনিংসও বেঙ্গালুরুর জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। ২২ রানে ২ উইকেট নিয়ে রাজস্থানের সেরা বোলার শ্রেয়াস গোপাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।