২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
অনেকের রাতে ঘনঘন প্রস্রাব হয়। এটি একটি বিব্রতকর এবং কষ্টদায়ক সমস্যা। এর ফলে ঘুমের ব্যাঘাত হয় এবং ফ্রেশ খুম না হলে পরদিন অফিস বা কর্মক্ষেত্রে কাজে সমস্যা হয়।
ঘুমের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে প্রস্রাব তৈরি কম হয়। এটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের সময় তাই প্রস্রাবের তেমন প্রয়োজন পড়েনা। ১-২ বার রাতে প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। যদিও শিশুদের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। স্বাভাবিক সুস্থ মানুষের যদি এমন হয় তবে কিছু সম্ভাবনার কথা মাথায় রাখতে হবে। এসব কারণের মধ্যে আছে-
১। ডায়াবেটিস
২।প্রস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি
৩। বিকেল বা সন্ধ্যায় অতিরিক্ত পানি পান করা
৪। রাতে অধিক চা বা কফি পান করা।
৫। সন্ধ্যার দিকে বা রাতে মূত্রবর্ধক ওষুধ গ্রহণ করলে।
৬। প্রস্রাবে সংক্রমন।
৭। ঠান্ডার সময়ে।
৮। গর্ভাবস্থায়
৯। হার্টফেলিউর হলে
১০। স্পাইনাল কর্ডে আঘাত লাগলে।
তবে উপরোক্ত কোন কারণ ছাড়াও কিন্তু রাতে প্রস্রাব বেশী হতে পারে। রাতে প্রস্রাব বেশী হলেই খারাপ কোন রোগ হয়েছে ভেবে নেয়া ঠিক নয়। আগেই বলা হয়েছে কোন জটিল কারণ ছাড়াই এটি হতে পারে। তাছাড়া যেসব কারণে রাতে বারবার প্রস্রাব হয় সেসব কারণ বেশীর ভাগই চিকিৎসা করা যায়।
রাতে বারবার প্রস্রাব হলেই ভয় পাওয়া ঠিক নয়। একজন চিকিৎসকের সাথে পরামশ করুন। তিনিই কারণ নির্ধারণ করবেন এবং সঠিক চিকিৎসা দিবেন।
ডাঃ মোঃ ফজলুল কবির পাভেল
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।