পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রশাসনে ৯১ জন যুগ্মসচিবকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। গতকাল বুধবার পদোন্নতির আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে ৯১ কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তবে তাদের পদায়ন করা হয়নি। পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রশাসনে অতিরিক্ত সচিবের সংখ্যা হলো ৫০০ জন। যদিও অতিরিক্ত সচিবের স্থায়ী পদের সংখ্যা ১৩০টি। অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যোগদানপত্র ই-মেইলে পাঠাতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিতে ১৫তম ব্যাচকে মূল ব্যাচ হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে এর আগের ব্যাচগুলোর বঞ্চিতরাও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে। নিয়মিত পদ না থাকায় পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিবদের বেশির ভাগকেই পদোন্নতির আগে যেখানে ছিলেন, সেই কর্মস্থলেই থাকবেন অর্থাৎ ইনসিটু রাখা হবে।
জানা গেছে, ১৫তম ব্যাচ, ইকোনমিক ক্যাডার এবং এর আগের ব্যাচগুলোর বঞ্চিত কর্মকর্তাসহ পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ছিল প্রায় ৩০০। সেখানে ৯১ জন কর্মকর্তা পদোন্নতি পাওয়ায় অনেকে পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন। এর আগে গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর ৯২ জন যুগ্মসচিবকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল। সরকারের উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি বিধিমালা, ২০০২’-এ বলা হয়েছে, অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ও ৩০ শতাংশ অন্যান্য ক্যাডারের যুগ্মসচিব পদে কর্মরতদের বিবেচনায় নিতে হবে।
বিধিমালা অনুযায়ী, মূল্যায়ন নম্বরের অন্তত ৮৫ নম্বর পেতে হবে। যুগ্মসচিব পদে কমপক্ষে তিন বছর চাকরিসহ ২০ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা বা যুগ্মসচিব পদে কমপক্ষে দুই বছরের চাকরিসহ ২২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হন। সর্বশেষ গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর ৯৮ জন যুগ্মসচিবকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।