পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক: চীন, তুরস্ক ও সউদী আরবের বাধায় এক দফা বেঁচে গেলেও শেষ অবধি সন্ত্রাসে আর্থিক মদদদাতা দেশের তালিকায় নাম উঠেছে পাকিস্তানের। ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে একথা বলা হয়েছে। তবে পাকিস্তানের মিডিয়াকে উদ্ধৃত করে আরব নিউজ জানিয়েছে, পাকিস্তান এফএটিএফ নজরদারি তালিকায় অন্তর্ভুক্তির খবর নাকচ করে দিয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহসান ইকবাল এক টুইট বার্তায় বলেন, এখনও পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্ত তাদের কাছে আসেনি। কাজেই দাফতরিক বিবৃতির আগে অনুমান নির্ভর কথা না বলাই শ্রেয়। এর আগে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা মুহাম্মাদ আসিফ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ আহূত প্রস্তাবের বিরুদ্ধে বিজয় ঘোষণা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানি পাকিস্তানকে এফএটিএফ তালিকায় রাখাতে আগ্রহী ছিল। ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ) নামে একটি সংস্থা এ তালিকা তৈরি করে। এ সংস্থা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসে অর্থায়ন ও মুদ্রা পাচারের ওপর নজর রাখে। পাকিস্তান সন্ত্রাসে অর্থ দিচ্ছে অভিযোগে পাকিস্তানকে এফএটিএফ তালিকায় রাখতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানি। গত বৃহস্পতিবার পাকিস্তানকে ফের তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় এফএটিএফ।
ভারতীয় গণমাধ্যম এবং অভারতীয় কূটনৈতিক সূত্র উল্লেখ করে রয়টার্স জানায়, এ সপ্তাহের শুরুর দিকে চীন, তুরস্ক এবং সউদী আরবের নেতৃত্বাধীন উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ (জিসিসি) এ তালিকাভুক্তির বিরোধিতা করে পাকিস্তানকে বাঁচিয়ে দেয়। কিন্তু বৃহস্পতিবার চীন এবং জিসিসি বিরোধিতা করা থেকে সরে আসে। এরপরই এফএটিএফ-এর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
পাকিস্তান এর আগে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিন বছর এফএটিএফর নজরদারি তালিকায় ছিল। এবার ফের তালিকায় ওঠায় দেশটি আন্তর্জাতিকভাবে চাপের মুখে পড়বে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।