পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও পাকিস্তানে যুদ্ধের পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করেছে ৫৬০ হাজার কোটি ডলার। ২০০১ সালের পর হতে এ অর্থ ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যা মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগনের প্রাক্কলনের চেয়ে তিনগুণ বেশি। গতকাল এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় চলতি বছরের শুরুতে জানিয়েছিল, ২০০১ সালের পর হতে এই দেশগুলোতে যুদ্ধে ব্যয়ের পরিমাণ হতে পারে ১৫০ হাজার কোটি ডলার। কিন্তু ব্রাউন ইউনিভার্সিটির ওয়াটসন ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড পাবলিক অ্যাফেয়ার্স-এর এক গবেষণায় উঠে এসেছে ভিন্ন তথ্য। গবেষণা অনুসারে, ২০০১ সাল হতে এ পর্যন্ত ওই দেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে ব্যয় হয়েছে ৫৬০ হাজার কোটি ডলার।
এই ব্যয়ের মধ্যে ফিলিপাইনে আইএসবিরোধী যুদ্ধে সহযোগিতা কিংবা আফ্রিকা ও ইউরোপে আইএসবিরোধী লড়াইয়ে ব্যয় করা অর্থ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
গবেষণাটি সম্পর্কে সিনেটর জ্যাক রিড জানান, ব্রাউন প্রতিবেদন গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মধ্য দিয়ে যুদ্ধে সঠিক ব্যয়ের কথা জানা যাচ্ছে। যখন কংগ্রেসে বিতর্ক হচ্ছে বাজেট, কর কর্তন ও যুদ্ধ সময়কার নিয়ে।
সিনেটর রিড জানান, এই অর্থ প্রদানের যে ঋণ করা হয় তা যুদ্ধের ব্যয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়। ফলে যুদ্ধের ব্যয় বহন করতে যে অর্থ ঋণ করা হয়েছে তা পরিশোধে জাতীয় ঋণে আরও প্রায় ৮ হাজার কোটি ডলার যুক্ত হবে। তিনি বলেন, এমনকি যদি আজ আমরা এই যুদ্ধের ব্যয় বন্ধ করে দেই তবুও আমাদের জাতীয় ঋণে ৭৯০ হাজার কোটি ডলার যুক্ত হবে।
ব্রাউন ইউনিভার্সিটির গবেষণা অনুসারে, এই যুদ্ধ ব্যয়ে প্রত্যেক মার্কিন করদাতা গড়ে ২৪ হাজার ডলার প্রদান করেছেন। এই গবেষণার বিষয়ে পেন্টাগনের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। সূত্র : ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।