Inqilab Logo

শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১, ২২ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

বন্যার্তরা চায় মাথাগোঁজার আশ্রয়

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৮ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০০ এএম

দেশের প্রধান প্রধান নদীগুলোর পানি ধীরে ধীরে কমতে থাকায় বন্যা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে। দেখা দিয়েছে ভাঙন ও দুর্ভোগ। দীর্ঘদিন পানিবন্দি থাকায় বিপাকে পড়েছে নারী, শিশু, বৃদ্ধরা। দেখা দিয়েছে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, জ্বালানি ও গো-খাদ্যের চরম সঙ্কট। অপরদিকে অপ্রতুল হওয়ায় সবার ভাগ্যে জুটছে না ত্রাণের চাল। ত্রাণের জন্য চারদিকে হাহাকার চলছে। প্রয়োজন পুনর্বাসন।আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্য নিয়ে ডেস্ক রিপোর্ট:
শফিউল আলম, চট্টগ্রাম থেকে জানান, সর্বনাশা দীর্ঘস্থায়ী বন্যা কেড়ে নিয়েছে লাখো মানুষের আশ্রয়, মাথাগোঁজার ঠাঁই। দেশের উত্তরাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, দক্ষিণ-মধ্য ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বন্যার্ত অগণিত মানুষ এখনও নিজেদের বাড়িঘরে ফিরে যেতে পারেনি। আশ্রয়কেন্দ্র, বাঁধ বা সেতুর উপরে কিংবা আত্মীয়-প্রতিবেশীদের কাছে আপাতত ঠাঁই পেতে আছে।
এখন বানের পানি ভাটির দিকে নামার সাথে সাথে বন্যার্তরা আবারও ঘুরে দাঁড়াতে চায়। চায় সর্বনাশের উপর দাঁড়িয়ে নতুন জীবনযাত্রা শুরু করতে। এরজন্য বন্যার্ত লাখো নর-নারী, শিশু-বৃদ্ধ নিজেদের বসতঘরে ফিরতে ব্যাকুল হয়ে পড়েছে। অনেকেই ইতোমধ্যে ফিরে গেছে এবং যাচ্ছে বা যেতে শুরু করেছে। কিন্তু অধিকাংশ বানভাসি মানুষের ঘরবাড়ি কম-বেশি বিধ্বস্ত কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভয়াবহ ঢল-বন্যার তোড়ে। ঘরে-বাড়িতে বসবাসের মতো অবস্থা বলতে গেলে নেই। এ অবস্থায় বন্যার্তরা অবিলম্বে সরকারি সাহায্যে মাথাগোঁজার আশ্রয়টুকু পুনঃনির্মাণ অথবা মেরামতের আশায় তাকিয়ে আছে। তারা চায় বিভিন্ন ধরনের গৃহনির্মাণ সামগ্রী।
অবশ্য গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বগুড়া ও গাইবান্ধায় বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনকালে দূর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে বন্যার্তদের ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি-ঘর সরকারের পক্ষ থেকে পুনঃনির্মাণসহ তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে না আসা পর্যন্ত পুনর্বাসনের আশ্বাস প্রদান করেন। এরফলে বন্যার্তদের মাঝে এখন ব্যাপক আশার সঞ্চার হয়েছে। এ মুহূর্তে বন্যার্তরা খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধের অভাবে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে। বন্যার্তদের নানামুখী কষ্ট আর দুর্ভোগ বাড়ছেই। প্রকৃত চাহিদার বিপরীতে সরকারি কিংবা বেসরকারি উদ্যোগে ত্রাণ যাচ্ছে নামেমাত্র।
এদিকে গতকাল (রোববার) বন্যা পরিস্থিতি ও নদ-নদী প্রবাহের সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তে, ১৩টি নদ-নদী ১৬ পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এরমধ্যে বৃহত্তর সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীতে পানি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। সুরমা ফের বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। কুশিয়ারায় তিনটি পয়েন্টে বিপদসীমার ঊর্ধ্বে পানি আরো বৃদ্ধি পায়। দেশের নদ-নদীর ৯০টি পানির সমতল পর্যবেক্ষণ স্টেশনের মধ্যে পানি হ্রাস পায় ৬০টিতে, বৃদ্ধি পায় ৩০টিতে। তিনটি প্রধান অববাহিকা গঙ্গা-পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র-যমুনায় পানি হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। এরফলে সার্বিকভাবে বন্যার উন্নতির ধারা বজায় রয়েছে। কিন্তু উজানভাগে উত্তর-পূর্ব ভারতে বিগত সপ্তাহে বিক্ষিপ্ত ভারী বর্ষণে ভাটিতে ঢলের প্রভাবে বৃহত্তর সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীতে পানি আবোরো বেড়ে গেছে। র্প্বূাভাস মতে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানিবৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। অপরদিকে ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ এবং গঙ্গা-পদ্মা নদীর উজান-ভাটিতে পানির সমতল হ্রাস আগামী ৭২ ঘণ্টায়ও অব্যাহত থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্রে দেশের নদ-নদীর সর্বশেষ পরিস্থিতি ও পূর্বাভাসে জানা যায়, গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা এই তিনটি বন্যা কবলিত অববাহিকার মধ্যে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের ভারতীয় ও বাংলাদেশ অংশে পানির সমতল হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। তবে মেঘনা অববাহিকার ভারতীয় অংশে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর ভারতীয় অংশের আসামের গোয়াহাটিতে ১৫ সেমি, পান্ডু পয়েন্টে ১২ সেমি, গোয়ালপাড়া পয়েন্টে ১২ সেমি এবং ধুবরী পয়েন্টে ১৩ সেমি হারে পানির সমতল হ্রাস পেয়েছে। এরফলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানির সমতল সকল পয়েন্টে হ্রাস অব্যাহত আছে। বন্যা ও নদ-নদী পূর্বাভাসে জানা গেছে, দেশের উত্তরাঞ্চলে ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানির সমতল হ্রাস অব্যাহত আছে এবং এতে করে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি বজায় থাকবে। আর গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানির সমতল হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে মেঘনা অববাহিকায় সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানির সমতল বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার আশপাশের নদ-নদীগুলোর অধিকাংশ পয়েন্টে পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী এবং ঢাকায় টঙ্গীখালের পানি হ্রাস-বৃদ্ধি পেয়ে ঠিক বিপদসীমা বরাবর বইছিল।
পূর্বাভাসে আরও জানা গেছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনার ভারতীয় অংশের ধুবরী পয়েন্টে আগামী ৩৬ ঘণ্টায় পানির সমতল ২১ সেমি হ্রাস পেতে পারে। আর বাংলাদেশ অংশে পানি আগামী ৭২ ঘণ্টায়ও হ্রাস অব্যাহত থাকবে। গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানির সমতলও আগামী ৭২ ঘণ্টায় হ্রাস বজায় থাকবে। মেঘনা অববাহিকার নদীসমূহের মধ্যে সুরমা ও কুশিয়ারার পানি আগামী ২৪ ঘন্টায়ও বৃদ্ধি পেতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি বিশেষত কুড়িগ্রাম, জামালপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ এলাকায় উন্নতি অব্যাহত থাকবে। পদ্মা নদীর পানির সমতল হ্রাস অব্যাহত থাকায় দক্ষিণ-মধ্যাঞ্চলের বিশেষ করে মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মুঞ্জিগঞ্জ, শরীয়তপুরসহ ভাটির দিকে এবং নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি বজায় থাকবে। মধ্যাঞ্চলে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর মধ্যে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদী বিপদসীমার ১৪ থেকে ৯০ সেমি নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ঢাকার আশপাশের নদীগুলোর পানির সমতল আগামী ৪৮ ঘন্টায় হ্রাস পাবে।
পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্রে উল্লেখযোগ্য নদ-নদীসমূহ প্রবাহের গতকাল সর্বশেষ অবস্থান ছিল, উত্তরের জনপদে যমুনা নদের পানি আরও হ্রাস পেয়ে সিরাজগঞ্জে বিপদসীমার ৭ সেমি উপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। সিংরায় গুর নদীর পানি কিছুটা হ্রাস পেয়ে বিপদসীমার ৭৯ সেমি উপরে প্রবাহিত হয়। আত্রাই নদীর পানি আরও হ্রাস পেয়ে বাঘাবাড়িতে বিপদসীমার ২৮ সেমি এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি আরো কিছুটা কমে গিয়ে টাঙ্গাইলের এলাসিনে ৩৫ সেমি উপরে প্রবাহিত হয়। উত্তরাঞ্চলে মহানন্দা নদীর পানি গতকাল আরো হ্রাস পেয়ে রোহনপুরে বিপদসীমার ৪০ সেমি উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। গঙ্গা নদীর ভাটিতে পদ্মায় পানি হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। এরফলে ভাটিতে গোয়ালন্দে ১৮ সেমি উপরে এবং সুরেশ্বরে ৫ সেমি উপরে প্রবাহিত হয়।
অন্যদিকে মেঘনা অববাহিকায় সিলেটের সুরমা নদীর পানির সমতল আরও বৃদ্ধি পায়। গতকাল কানাইঘাট পয়েন্টে সুরমা বিপদসীমার ২৬ সেমি উপরে প্রবাহিত হয়। আগের দিন ছিল বিপদসীমা বরাবর। কুশিয়ারা নদীর পানির সমতল ৩টি পয়েন্টে আরও বেড়েছে। ফলে অমলশীদে বিপদসীমার ৭২ সেমি, শেওলায় ৫৬ সেমি এবং শেরপুর-সিলেটে ১১ সেমি উপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। দিরাইয়ে পুরাতন-সুরমা নদীর পানি অপরিবর্তিত থেকে বিপদসীমার ১২ সেমি উপরে, নেত্রকোণা জেলায় কংস নদীর পানি নতুন করে বেড়ে গিয়ে বিপদসীমার ৩১ সেমি উপরে এবং ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় তিতাস নদীর পানি কিছুটা হ্রাস পেয়ে বিপদসীমার ৪৩ সেমি উপরে প্রবাহিত হচ্ছিল।
আবুল কালাম আজাদ, বালাগঞ্জ (সিলেট) থেকে ঁভনভন, সিলেটের ওসমানীনগর ও বালাগঞ্জে চতুর্থ বারের মত আবার ভয়াবহ বন্যা রুপ ধারণ করেছে। চারদিকে পানি আর পানি। বন্যার পানিতে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে বালাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চারদিকে বন্যার পানি। চতুর্থবারের মত বন্যায় আক্রান্ত এলকার মানুষ সীমাহীন সমস্যায় দিন যাপন করছেন। দুই উপজেলার আমন ধান প্রায় সবাই পানির নিচে চলে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা। গত শনিবার বন্যায় আক্রান্ত কুশিয়ারা ডাইক পরিদর্শন করেছেন সিলেট জেলা প্রশাসক রাহাত আনোয়ার। মানবেতর জীবনযাপন করছেন পানিবন্দি মানুষগুলো। ত্রাণের জন্য করছেন আহাকার। । প্লাবিত এলাকায় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির অভাব দেখা দিয়েছে। দেখা দিয়েছে নানান ধরণের রোগের। আমন ধান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। সমস্যা দেখা দিয়েছে গোবাদি পশুর খাদ্য নিয়েও। অর্ধেকের বেশি এলাকা কোথাও হাটু পানি আবার কোথাও কোমর পানিতে নিমজ্জিত। কুশিয়ারা পাড়ের মানুষের মধ্যে রীতিমত চলছে হাহাকার। অনাহারে অর্ধহারে থাকা মানুষ পথ চেয়ে আছে ত্রাণের আশায়। দুই উপজেলার কুশিয়ারা ডাইক বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণে আক্রান্ত হয়ে পড়ে গ্রামের পর গ্রাম। বন্যা কবলিত এলাকার লক্ষাধিক মানুষ এখন পানিবন্দি। কুশিয়ারা নদী তীরবর্তী সাদীপুর শতভাগ, পশ্চিম পৈলনপুর, বুরুঙ্গা, উমরপুর ও উছমানপুর ইউনিয়নের বেশীর ভাগ অঞ্চল ও গোয়ালাবাজার, তাজপুর ও দয়ামীর ইউনিয়নের কিছু এলাকা বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে। সরকারী ত্রাণ হিসেবে বালাগঞ্জে এসছে ২৭মেট্রিক টন চাল ও অর্থ ৮০ হাজার টাকা। গতকাল রোবাবর পর্যন্ত ১২ মেট্রিকটন চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে ওসমানীনগরে নতুন করে কোন বরাদ্দ না আসলেও পূর্বের চালু হওয়া ৩০ কেজি চাল আবার এসেছে।
বগুড়া ব্যুরো জানায় টিএমএসএস এর উদ্যোগে গতকাল বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কুতুবপুর কড়িতলা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকাবাসীর মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন সারিয়াকান্দি উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী পিলু মমতাজ, টিএমএসএস পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাহমুদা বেগম,টিএমএসএস এর উপ-নির্বাহী পরিচালক-২ ডাঃ মোঃ মতিউর রহমান। ত্রাণ বিতরণের পূর্বে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন,প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষ অসহায় হয়ে পড়ে। এ সময় তাদের পাশে দাাঁড়ানো প্রয়োজন। টিএমএসএস বন্যার্তদের সহায়তা করে সেই কাজটি করেছে। ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন টিএমএসএস পরিচালনা পর্ষদের সদস্য আফরুজা খাতুন,মিনতি আকতার,মাকসুদা খাতুন লিপি,কড়িতলা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান বাদশা, প্রধান শিক্ষক মামুনুর রশিদ, টিএমএসএস যুগ্ম-পরিচালক মোঃ সাজ্জাদুর রহমান,আবু বকর সিদ্দীক,জিয়াউর রহমান প্রমুখ।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু পরিষদ কর্মকর্তা-কর্মচারদের উদ্যোগে গতকাল রোববার হুগড়া ইউনিয়নের যমুনা নদী পাড়ের বন্যাদূর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়। ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলাউদ্দিন। ত্রাণ বিতরণের সময় হুগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন খান তোফাসহ ওই ইউনিয়নের স্থানীয় গণ্যমাণ্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বন্যা

১৫ অক্টোবর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ