Inqilab Logo

শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১, ২২ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

বন্যার্তদের পাশে কেউ নেই

ইনকিলাব ডেস্ক : | প্রকাশের সময় : ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:১৬ এএম, ১৭ আগস্ট, ২০১৭

ভারত থেকে ধেয়ে পানি কারণে উত্তরাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির মধ্যে ঢাকার বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা, টঙ্গী খাল, ধলেশ্বরী ও কালীগঙ্গার পানি তীব্র বেগে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব নদীর পানি এখনও বিপদসীমার নিচে প্রবাহিত হলেও আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে তা বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে আভাস দিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। ফলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার নিম্নাঞ্চল বন্যার পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দুর্ভোগের শিকার হবে নিম্নাঞ্চলের ৪০ লাখ মানুষ। তবে দেশের অর্ধ কোটিরও বেশি মানুষ বন্যদুর্গত হলেও তাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি কেউ। কোন কোন এলাকায় মন্ত্রী-এমপিরা কিছু ত্রাণ বিতরণ করলেও এলাকাবাসীর অভিযোগ, ফটোসেশনের প্রয়োজনে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু ত্রাণ বিলিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছেন। কিন্তু প্রকৃত দুর্গতরা ত্রাণের দেখা পাচ্ছেন না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে ধরনা দিয়েও মানুষ সহায়তা পাচ্ছেন না। জনপ্রতিনিধিরাও দুষছেন ওপর থেকে ত্রাণ না আসাকে। পানিতে ডুবে, ত্রাণের অভাব ও বিভিন্ন রোগব্যাধিতে ইতোমধ্যেই কুড়িগ্রামে ১৩ জন, দিনাজপুরে ২১ জনসহ বিভিন্ন জেলায় মৃতের সংখ্যা ৪০ ছাড়িয়ে গেছে। তবে সরকারি হিসেবে এ সংখ্যা ৩৭।
পদ্মা নদীর পানি বিপদসীমার ৫২ সেন্টিমিটার, আরিচা পয়েন্টে বিপদসীমার ৬৩ সে:মি: ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্যার পানিতে ডুবতে শুরু করেছে ঢাকার পার্শ্ববর্তী মানিকগঞ্জে দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার নিম্নাঞ্চল। রাস্তাঘাটও পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ওই সড়কগুলোতে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। পদ্মার পানির তীব্র স্রোতে ঢাকার দোহার উপজেলার ২১৭ কোটি টাকার পদ্মা বাঁধ প্রকল্পের চারটি পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এ ছাড়াও নবাবগঞ্জের কাশিয়াখালী বেড়িবাঁধের বেশ কয়েকটি পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বগুড়ার সারিয়াকান্দি পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমার ১২৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানির পবল চাপে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ১০টি পয়েন্ট হুমকির মুখে পড়েছে । চাঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ২৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি।
দিনাজপুর জেলার পুনর্ভবা নদীর পানি বিপদসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার এবং আত্রাই নদীর পানি ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শহররক্ষা বাঁধের ৫০ মিটার ভেঙে গেছে। সিরাজগঞ্জের ব্রীজ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ১৪৬ সেন্টিমিটার, জামালপুরে অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে যমুনা নদীর পানি বাহাদুরাবাদ ঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ১৩৪ সেন্টিমিটার, ফরিদপুরে গোয়ালন্দ পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি আরও ২৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৭৬ সেন্টিমিটার, কুড়িগ্রামে চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৮০ সে.মিটার, সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপদসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার, গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ১০০ সেন্টিমিটার, নাটোরের সিংড়ায় আত্রাই নদীর পানি বিপদ সীমার ৩১ সেন্টিমিটার, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পয়েন্টে বিপদসীমার ৭৬ সেন্টিমিটার, গোবিন্দগঞ্জে করতোয়া নদীর পানি বিপদসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মা নদীর পানি অস্বাভাবিক গতিতে বেড়ে যাওয়ায় ফাটল দিয়ে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধের আনুমানিক ৩০ ফুট অংশ ধসে পড়েছে।। ঝুঁকিপূর্ণ করতোয়া নদীর নুরুল্লাহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধও। সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা ৩৭ হলেও বেসরকারি হিসেবে এ পর্যন্ত কুড়িগ্রামে ১৩ জন, দিনাজপুরে ২১ জনসহ বিভিন্ন জেলায় ৪০ জন ছাড়িয়ে গেছে। বন্ধ রয়েছে কয়েক হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। উদ্বিগ্ন পিএসসি ও জিএসসি পরিক্ষার্থীরা। ভেসে গেছে লক্ষাধিক হেক্টর ফসলি জমি। বন্ধ রয়েছে বিভিন্ন জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা। বিপাকে পড়েছে নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও গবাদী পশু। ঘর-বাড়ী ছেড়ে বানভাসীরা গবাদি পশুসহ আশ্রয় নিয়েছে পাকা সড়ক, উচু বাঁধ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। দেখা দিয়েছে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, জ্বালানী ও গো-খাদ্যের চরম সঙ্কট। সরকারি ত্রাণ অপ্রতুল হওয়ায় সবার ভাগ্যে জুটছেনা ত্রাণের চাল। ত্রাণের জন্য হাহাকার চলছে। বিভিন্ন এলাকায়  এসব মানুষের দুঃখ কষ্ট নিয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য নিয়ে রিপোর্ট
আরিচা সংবাদদাতা জানান, উজানের ঢল নেমে আসায় যমুনা নদীর আরিচা পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়ে ৬৩ সে:মি: বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এদিকে পদ্মা-যমুনায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের আরিচা থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত অংশের এলাচিপুর এলাকায় ফাঁটল দেখা দিয়েছে। অন্বয়পুর এলাকায় ১০০ ফুট জায়গায় বাঁধ উপচিঁয়ে পানি ভিতরে প্রবেশ করছে।
শফিকুল ইসলাম বেবু, কুড়িগ্রাম থেকে জানান, কুড়িগ্রামে চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৮০ সে.মিটার সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপদসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দেখা দিয়েছে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, জ্বালানী ও গো-খাদ্যের চরম সঙ্কট । সরকারি ত্রাণ অপ্রতুল হওয়ায় সবার ভাগ্যে জুটছেনা ত্রাণের চাল। ত্রাণের জন্য হাহাকার চলছে। নতুন ২ জনসহ এ পর্যন্ত পানিতে ডুবে ও সাপের কামড়ে এবং নিখোঁজ হয়ে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
নাজিম বকাউল, ফরিদপুর থেকে জানান, ফরিদপুরের গোয়ালন্দ পয়েন্টে নদরি পানি গত ১২ ঘন্টায় ২৪ সে.মি. বেড়ে বর্তমানে বিপদসীমার ৭৬ সে.মি. ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। হুমকির মুখে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দীর্ঘ ১০ বছর ধরে সংস্কার না করা শহর রক্ষা বাঁধ।
ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । বন্যা কবলিত এলাকার গো-চারণ ভূমি তলিয়ে থাকায় গো-খাদ্যের চরম সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ত্রাণ সামগ্রী না পৌঁছানোর অভিযোগ তুলেছেন আশ্রিতরা।
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গোবিন্দগঞ্জে করতোয়া নদীর পানি বিপদসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ করতোয়া নদীর নুরুল্লাহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ।
সৈয়দ শামীম শিরাজী সিরাজগঞ্জ থেকে জানান, সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমার ১৫১ সে.মি.ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। খাদ্য সঙ্কট, জ্বালানি সঙ্কট, গোখাদ্য সঙ্কট, নৌযানের অপ্রতুলতা সবকিছু মিলিয়ে জেলার বন্যা দুর্গত মানুষেরা নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে।
নাটোর জেলা সংবাদদাতা জানান, নাটোরের সিংড়ায় আত্রাই নদীর পানি বিপদ সীমার ৩১ সেন্টি মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় চলনবিল এলাকাসহ প্লাবিত তীরবর্তী এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর ও বিভিন্ন স্থাপনা। মহেশচন্দ্রপুর মহল্লায় বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ
আনোয়ার হোসেন আলীরাজ, সিংড়া, (নাটোর) থেকে জানান, নাটোরের সিংড়ায় গুরনই-বারনই ও আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার ৩৯ সে:মি: ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সড়কে ভারী যানবহন চলাচলে সীমিত করা হয়েছে।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পয়েন্টে বিপদসীমার ৭৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে নদীভাঙন। বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গো-খাদ্যের সঙ্কট দেখা দিয়েছে ।
ইসলামপুর (জামালপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, জামালপুরের ইসলামপুরে ভয়াবহ বন্যায় অর্ধাহারে অনাহারে দিনাতিপাত করছে বানভাসীরা।
পীরগাছা (রংপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, রংপুরের পীরগাছায় বন্যার পানি কিছুটা কমার সাথে সাথে নদী ভাঙ্গনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তিস্তা প্রতিরক্ষা বাঁধের পীরগাছা পয়েন্টে ভাঙ্গন বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁধের তিন কিলোমিটার অংশ হুমকির মুখে পড়েছে।
নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা জানান, নওগাঁর পত্মীতলায় আত্রাই নদীর বাঁধ ভেঙে ৪টি ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়েছেন। এতে দিন মজুর ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি পেশার আয়ের পরিবারগুলোতে বর্তমানে ঔষধ ও খাদ্য সঙ্কটে পড়েছেন।
মুরশাদ সুবহানী, পাবনা থেকে জানান, পাবনায় যমুনা নদীর পানি নগরবাড়ী মথুরা পয়েন্টে বিপদ সীমার ৪৮ সে:মি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতের ফারাক্কা ব্যারেজের খুলে দেওয়া গেট দিয়ে পানি প্রবেশ করায় এবং তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় যমুনা ও পদ্মা নদীর পানি এক সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
নেত্রকোনা জেলা সংবাদদাতা জানান, নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলায় গত মঙ্গলবার বিকালে বন্যার পানিতে ডুবে এক অথিশীপর বৃদ্ধসহ দুই জনের করুণ মৃত্যু হয়েছে। তারা হচ্ছেন, উপজেলার চকপাড়া গ্রামের মকবুল হোসেন (১০২) ও মন্ডলেরগাতী গ্রামের আব্দুল মান্নানের পুত্র জামাল মিয়া (৫০)।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর নলীন পয়েন্টে বিপদসীমার ১২৬ ও কালিহাতীর যোগাচর পয়েন্টে ৮৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নদীর বাঁধ ভেঙে অন্তত ২০টি গ্রাম নতুন করে বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে।
সরিষাবাড়ী (জামালপুর) সংবাদদাতা জানান, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রসহ শাখা নদ-নদীগুলোতে বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। জামালপুর-সরিষাবাড়ী-বঙ্গবন্ধু সেতু রেল লাইনের কয়েকটি স্থান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এ রুটের পাঁচটি ট্রেন চলাচল ও দুরপাল্লার যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
দিনাজপুর অফিস জানায়, দিনাজপুরে ৩টি প্রধান নদীসহ বিভিন্ন এলাকার পানি কমতে শুরু করেছে। সদরে ১জন ও বিরলে দুইজন মোট ৩জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সেনা বাহিনী এবং দিনাজপুর সিভিল সার্জনের তত্বাবধানে জেলার বিভিন্ন স্থানে ১১৮টি ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম বন্যা দুর্গতদের মাঝে রোগ প্রতিরোধে ওষুধ বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন।
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতা জানান, নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর দুর্ভোগ এখনও কাটেনি। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো বাড়ীতে ফিরলেও সরকারিভাবে তেমন সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ করেন তারা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দেয়া তথ্য মতে, বন্যায় জেলার ডিমলা উপজেলাস্থ তিস্তার পাড়ের ৩০১টি পরিবারের বসতভিটা বিলিন হলেও মাত্র ৮০টি পরিবারকে সরকারিভাবে সহায়তা দেয়া হয়েছে



 

Show all comments
  • sirajul islam ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ৬:৫০ এএম says : 0
    খুব খারাপ লাগল
    Total Reply(0) Reply
  • Md Hasan ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪৯ এএম says : 0
    যার কেই নেই। তার আল্লাহ আছেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Zahid Chowdhury ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪৯ এএম says : 0
    সরকার না থাকতে পারে। আল্লাহ আছে। জনগণ আছে। ইনশাল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Tanam Azam ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৫১ এএম says : 0
    May Allah help and protect them
    Total Reply(0) Reply
  • Kazi Salman Arif ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০৪ পিএম says : 0
    প্রয়োজন দেশের মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে সরকারের আন্তরিকতা।
    Total Reply(0) Reply
  • Laboni ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০৫ পিএম says : 0
    বন্যার মত বিশাল দুর্যোগকে সফলভাবে মোকাবেলার লক্ষ্যে সরকার যদি সর্বদলীয় জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম হাতে নিতে আগ্রহী থাকেন, তা হলে দলমতনির্বিশেষে সমগ্র দেশবাসীর সহযোগিতায় এমন ভাবে তা সফল হয়ে উঠতে পারে যা কল্পনা করাও এখন সম্ভব হচ্ছে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Bulbul Ahamad ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০৬ পিএম says : 0
    বন্যা, ভূমিকম্প প্রভৃতির প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবল থেকে মানুষ ইচ্ছা করলেই মুক্তি পেতে পারে না। সেটা সম্ভব নয়। তবে মানুষ আন্তরিক চেষ্টা করলে বন্যা জনিত কারণে জনগণের দুর্ভোগ ও ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে পারে এবং বন্যা-প্রতিরোধের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে সাধারণ মানুষকে বন্যার অভিশাপ থেকে পারে মুক্তি দিতে।
    Total Reply(0) Reply
  • reality ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১:০৬ পিএম says : 0
    BANGLADESH GOVT. SHOULD PROCESS LEGAL ACTION AGAINST INDIA AND TOTAL AMOUNT OF DAMAGE AND LOSS SHOULD BE CALCULATED THEN SHOULD BE TAKEN FROM INDIA GOVT.
    Total Reply(0) Reply
  • নজরুল ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১:১৬ পিএম says : 0
    আমার সবাই করো উপরে দুষরোপ না করে সাহায্যের হাত বারিয়ে দেই।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বন্যা

১৫ অক্টোবর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ