পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় পার্টি নতুন কোনো জোটে যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান হুসেই মুহম্মদ এরশাদ। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি জানান, স¤প্রতি তিনি যে জোট করেছেন, সেটাতে কাউকে অন্তর্ভুক্ত করতে হলে শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেই করা হবে। বি চৌধুরী-ড. কামাল-রব-কাদের সিদ্দিকী-মান্নাদের নের্তৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠন প্রক্রিয়ায় জাতীয় পার্টিও থাকতে পারে-এমন গুঞ্জনের পেক্ষিতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এরশাদ এ কথা বলেন। তিনি ‘অসত্য’ খবরে বিভ্রান্ত না হতেও সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
স¤প্রতি বিকল্প ধারা, গণফোরাম, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতালীগ, নাগরিক ঐক্য প্রভৃতি দল ও সংগঠনের নেতারা একটি রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ দিয়েছেন। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত বুধবার রাতে বিকল্প ধারার সভাপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বারীধারার বাসায় বৈঠকে ছিলেন জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান জি এম কাদের। এই বৈঠকের পর গুঞ্জন ওঠে এরশাদের জাতীয় পার্টিও এই জোটে থাকবে কি না।
গত ৭ মে অনিবন্ধিত ৫৬ দলসহ মোট ৫৮ দলকে নিয়ে নতুন জোট গঠন করেন এরশাদ। তিনি জানান, আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবেন।
এরশাদ তার বিবৃতিতে বলেন, জাতীয় পার্টির সাথে অন্য কোনো দলের জোট গঠন সম্পর্কে কিছু বিভ্রান্তিরকর খবর প্রকাশিত হবার প্রেক্ষিতে আমি সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই যে, আমার নেতৃত্বে যে সম্মিলিত জাতীয় জোট (ইউএনএ) গঠিত হয়েছে তার বাইরে আর কোনো জোট গঠনের প্রশ্নই ওঠে না। আমার জোটে অন্য কোনো দলকে অন্তর্ভূক্ত করতে হলে সে বিষয়ে জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এরশাদ বলেন, ইতিপূর্বে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম বৈঠকে সম্মিলিত জাতীয় জোট গঠনের সিদ্ধান্তৃ গৃহীত হয়েছে। আমরা দুইটি নিবন্ধিত দল এবং ৩৪ দলের সমন্বিত জাতীয় ইসলামী মহাজোট ও ২২ দলের সমন্বিত বাংলাদেশ জাতীয় জোট (বিএনএ)-কে নিয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট গঠন করেছি। এই জোট নিয়ে দেশবাসীর মনে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে। বিএনএকে নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই। আমাদের জোটের নীতি ও আদর্শের সাথে ঐক্যমত পোষণ করে অন্য কোনো দল বা জোট সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরীক হতে চাইলে সে ব্যাপারে শুধু আমার জোটের শীর্ষ তোরাই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।