পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ট্রাস্ট’ নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন ট্রাস্টের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী মামুনুর রশীদ ও এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিক।
এ বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার কাজী মামুনুর রশীদের সঙ্গে এরিকের ফোনালাপ প্রকাশ হয়। একই দিনে গুলশান থানায় কাজী মামুনের বিরুদ্ধে জিডি করেন শাহাতা জারাব এরশাদ এরিক। সোয়া ৫ মিনিটের অডিওতে এরিক বিদিশার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে ধরেন এবং বিদিশার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য কাজী মামুনুর রশীদের কাছে অনুরোধ জানান।
অন্যদিকে জিডিতে এরিক উল্লেখ করেছেন, তিনি কাজী মামুনের হাত থেকে বাঁচতে চান। ফলে এরিকের আচরণ নিয়ে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।
এই রহস্যের বিষয়ে জানতে চাইলে এরশাদ এরিক গণমাধ্যমকে জানান, ‘আসলে এই অডিওটা আমাকে দিয়ে বলানো হয়েছিল।’ অডিওটা কবেকার জানতে চাইলে এরিক বলেন, ‘এটা দুই-তিন মাস আগের। আমাকে আতঙ্কিত করে এক ফোন দিয়ে রেকর্ড করে আরেক ফোন দিয়ে কথা বলছিল।’ এ বিষয়ে আগে কেন অভিযোগ করা হয়নি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বলিনি, কারণ আমাকে আতঙ্কে রেখেছিল।’
এ বিষয়ে বিদিশা সিদ্দিক জানান, ‘আমি এ বিষয়ে কিছু বলতে চাই না...। একটা ছোট্ট বাচ্চাকে নিয়ে ওরা (কাজী মামুন) যা শুরু করেছে...।’
বিদিশা ও এরিকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কাজী মামুনুর রশীদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘আসলে এরিককে কাছে রেখে তাকে দিয়ে এসব করানো হচ্ছে। তাকে স্বাধীনভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে দিলেই আসল সত্যটা বেরিয়ে আসবে। আমি চাই সত্য প্রকাশিত হোক।’
গুলশান থানার ওসি ফরমান আলী বলেন, ‘ওনারা মাঝে মধ্যে এভাবে জিডি করে থাকেন। আমরা সবগুলো তদন্ত করে দেখি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।