পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ন্যস্ত করে আনা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণার রায়ে পাকিস্তানি ধারণার সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুন:স্থাপন করায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
গতকাল মঙ্গলবার রায় প্রকাশের পর নিজ কার্জালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার একটি দু:খ রয়ে গেছে। সেই দু:খ হলো, সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদটি সংযুক্ত হয়েছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে। আমাদের সংবিধান প্রণেতারা এটা প্রণয়ন করেছিলেন। কিন্তু সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের ধারণা হলো সেনা শাসকদের। জিয়াউর রহমান প্রণীত পাকিস্তানি ধ্যান-ধারণা পুন:স্থাপনে আজ আমি ব্যথিত। টোটাল বিষয়টি দাড়ালো যে সেনা সরকারের আমলে সংবিধানের ৯৬ ধারা সংশোধন করে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের যে বিধান অন্তভূর্ক্ত করে সংশোধন করা হয়েছিল সেটিকে আবার পুন:স্থাপন করা হলো।
সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর করতে এখন আইন করতে হবে কি না কিংবা আইন করার আগে এটা কার্যকর হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এই মূর্হতে বলা কঠিন ব্যাপার। এ বিষয়ে আমি এই মুহুর্তে কোন কমেন্টস করবো না।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, যদিও প্রধান বিচারপতি রায়ের এক জায়গায় অনুচ্ছেদ ১১৬ সম্পর্কে বলেছেন, এটা সংবিধান পরিপন্থী। কিন্তু রায়ের শেষাংশে যেখানে সবাই একমত হয়েছেন সেখানে এটা পেলাম না। এই রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ বিষয়ে তিনি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবেন বলেও জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।