Inqilab Logo

সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বন্যাকবলিত যমুনা-ব্রহ্মপুত্র জনপদ

| প্রকাশের সময় : ৮ জুলাই, ২০১৭, ১২:০০ এএম

অতিবৃষ্টিতে চীন ও ভারত হয়ে ঢলের তোড় : নদ-নদীর তলদেশ অব্যাহত ভরাটে দ্রুত তলিয়ে যাচ্ছে বেশিরভাগ এলাকা : সুরমা কুশিয়ারা কংস বিপদসীমার উপরে
শফিউল আলম : বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহ শুরু হতে না হতেই বন্যা কবলিত হয়েছে যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদপাড়ের উত্তর জনপদের বিস্তীর্ণ শহর-গঞ্জ, গ্রাম-চরাঞ্চল। গতকাল (শুক্রবার) সকাল থেকেই যমুনা নদী বিভিন্ন পয়েন্টে বিপদসীমা অতিক্রম করে। পানি ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক এলাকা। আর ব্রহ্মপুত্র নদ বিপদসীমা ছুঁইছুঁই করছে। পানি বাড়ছে ধীর গতিতে। তবে তার আগেই ব্রহ্মপুত্রের দুই কুল উপচিয়ে রংপুর বিভাগে উত্তরাঞ্চলের অনেক জনপদ তলিয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গিয়ে বানে ভাসছে অনেক এলাকা। সেখানকার অভাব-পীড়িত চরাঞ্চলের মানুষের দুঃখ-দূর্গতি বেড়েই চলেছে। অন্যদিকে ব্যাপক বন্যা কবলিত বৃহত্তর সিলেটের উপর দিয়ে প্রবাহিত সুরমা ও কুশিয়ারা নদী এবং মেঘালয়ের (উত্তর-পূর্ব ভারত) পাহাড়ি ঢলের তোড়ে হঠাৎ বন্যা কবলিত নেত্রকোনা জেলায় কংস নদী বিপদসীমার উপরে প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। অবশ্য এই তিনটি নদীর পানি ধীরে ধীরে হ্রাস পাওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। উত্তরাঞ্চলের তিস্তা নদী ধীরে কমলেও এখনো বিপদসীমার কাছাকাছি ঝুকিতে রয়ে গেছে। ঘাগট (গাইবান্ধায়) নদীর পানি ধীরে ধীরে বেড়ে গিয়ে বিপদসীমা ছোঁয়ার মুখে তাও ঝুঁকিতে রয়েছে।
পানি ও আবহাওয়া-পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সূত্রগুলো জানায়, এবার আগেভাগে এবং অতি বর্ষণের ধারা বজায় রয়েছে বাংলাদেশের মতো চীন, ভারতেও। দেশের প্রধান নদ-নদীমালার মূল উৎস সেখানেই। নদ-নদীর স্বাভাবিক গতিপথ ব্যাহত করে ভারতে অনেক স্থানে বাঁধ ও পানি সেচ প্রকল্প চালু আছে। ভরা বর্ষা এলেই অধিকাংশ স্থানে বাঁধ একযোগে খুলে দেয়া হয়। এসব কারণে ভৌগোলিকভাবে ভাটিতে থাকা বাংলাদেশের দিকে ঢল-বানের চাপ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পাশাপাশি যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, সুরমা-কুশিয়ারা, তিস্তা, ধরলা, ঘাগট, কংস, সুরমা, কুশিয়ারা, বৃহত্তর চট্টগ্রামের হালদা, মাতামুহুরী ও শংখ- এসব নদ-নদীর তলদেশ ব্যাপভাবে ভরাট হয়ে গেছে। নদী খনন না হওয়া ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে প্রতিনিয়ত আরো ভরাট হয়ে যাচ্ছে দেশের নদ-নদীমালা। এতে করে বিপদসীমা অতিক্রম করার আগেই নদ-নদীর পাড় উপচিয়ে দ্রুত তলিয়ে যাচ্ছে বেশিরভাগ এলাকা। যা ‘বন্যার আগেই বন্যা পরিস্থিতি’ সৃষ্টি হওয়ার অন্যতম কারণ।
বৃহত্তর সিলেটের সঙ্গেই এবার যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদপাড়ে বন্যার ধরণ-বৈশিষ্ট্য, কারণ এবং পূর্বাভাস সম্পর্কে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পানিসম্পদ ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ রিয়াজ আখতার মল্লিক গতকাল ইনকিলাবকে জানান, বর্ষার নিয়ামক মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হয়েছে এ বছর বেশ আগেভাগেই। এরফলে বৃষ্টিপাত বেশি হচ্ছে। আগাম ও অতিবৃষ্টির কারণে এবার আগাম বন্যাও দেখা দেয়। যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বৃষ্টিপাতের ধারায় ‘বিচ্যুতি’ বলা যায়। সধারণত যমুনা-ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বন্যা হয় জুলাই মাসের শেষের দিকে অথবা আগস্টের প্রথমার্ধে। এবার হচ্ছে আরও আগেই। আমাদের দেশের নদ-নদীগুলোর মূল উৎস ভারতে। ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ ও অববাহিকায় (ক্যাচমেন্ট এরিয়া) ভারত ও চীন হচ্ছে উৎসস্থল। এই নদের অববাহিকার দৈর্ঘ্য ও বিস্তার অনেক বেশি। এসব উৎসে আগাম অতিবর্ষণ হওয়ায় তার ধারায় উজানের ঢল নেমে আসছে ভাটিতে বাংলাদেশের দিকে। যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদপাড়ে এবার বন্যার এটি মূল কারণ। তাছাড়া দেশেও অতিবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সম্প্রতি আবহাওয়ায় এল-নিনো (বৃষ্টি-রোধী) প্রভাব হ্রাস পেয়ে লা-নিনা অবস্থা বিরাজমান থাকায় বৃষ্টিপাতের মাত্রা বাংলাদেশসহ পাশ্ববর্তী দেশগুলোতেও বৃদ্ধি পেয়েছে।
এদিকে যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, সুরমা-কুশিয়ারা, কংসসহ বিভিন্ন নদ-নদীর সর্বশেষ সর্বশেষ বন্যা ও পানির সমতল পরিস্থিতি সম্পর্কে পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রকৌশলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন গতকাল সন্ধ্যায় ইনকিলাবকে জানান, বিপদসীমার উপর দিয়ে বহমান যমুনায় অব্যাহত পানিবৃদ্ধি উদ্বেগজনক। যমুনা নদে পানি বৃদ্ধি আগামী ২৪ এমনকি ৪৮ ঘন্টায়ও অব্যাহত থাকতে পারে। ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে তা খুব ধীর গতিতে। ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বা উজানে ভারত ও চীনে পানি অনেকগুলো পয়েন্টে কোথাও হ্রাস-বৃদ্ধি কিংবা কোথাও স্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। উজানে মূল অববাহিকায় (ভারতের আসাম ও অরুণাচল প্রদেশ) বিভিন্ন পয়েন্টে এখন কার্যত কমতির দিকে অথবা স্থিতিশীল অবস্থায় আছে। সুরমা, কুশিয়ারা ও কংস নদীতে পানি কমছে কমবেশি। তবে বিভিন্ন পয়েন্টে এখনও বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তা নদীর প্রবাহ বিপদসীমার কাছাকাছি রয়েছে। তবে স্থিতিশীল রয়েছে। গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে।
বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পানির সমতল ও বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানা গেছে, যমুনার পানি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বৃদ্ধি আগামী ২৪ ঘন্টায়ও অব্যাহত থাকবে। যমুনা নদ গতকাল সর্বশেষ বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, সারিয়াকান্দি পয়েন্টে ১১ সেমি উপরে এবং সিরাজগঞ্জে ৫ সেমি উপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। ব্রহ্মপুত্র চিলমারী পয়েন্টে সর্বশেষ গত ৬ ঘণ্টায় আরও ৪ সেমি বেড়ে গিয়ে বিপদসীমার মাত্র ১০ সেমি নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা ২ সেমি কমলেও এখনো বিপদসীমার খুব কাছে ৭ সেমি নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ঘাগট গাইবান্ধায় ২ সেমি বেড়ে গিয়ে বিপদসীমার মাত্র ৬ সেমি নীচে দিয়ে বয়ে যাচ্ছিল। ধলেশ্বরী ৫ সেমি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার মাত্র ১১ সেমি নীচু দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
অন্যদিকে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বৃহত্তর সিলেটে সুরমা নদী কানাইঘাটে মাত্র এক সেমি কমেছে। আর প্রবাহিত হচ্ছে বিপদসীমার ৪৯ সেমি উপর দিয়ে। তবে সুরমা সিলেট ও সুনামগঞ্জে মাত্র দুয়েক সেমি হ্রাস পেয়ে বিপদসীমার যথাক্রমে ১৫ ও ১০ সেমি নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে। আর কুশিয়ারা নদীর প্রবাহ আরও কিছুটা বেড়ে গিয়ে এখন শেওলা ও অমলশীদ পয়েন্টে বিপদসীমার ৬৪ সেমি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। নদীটি শেরপুর-সিলেট পয়েন্টে খুব সামান্য কমেছে। তবে সেখানে বিপদসীমার এক সেমি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। কংস নদী (নেত্রকোনায়) জারিয়াজঞ্জাইলে গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ১০ সেমি কমলেও সর্বশেষ ৫০ সেমি উপর দিয়েই প্রবাহিত হচ্ছিল।
পাউবোর বন্যা ও নদ-নদী পূর্বাভাসে জানা যায়, যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীসমূহের পানির সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানির সমতল স্থিতিশীল কিংবা হ্রাস পাচ্ছে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানির সমতল আগামী ২৪ ঘণ্টায় স্থিতিশীল থাকতে পারে। যমুনা নদীর পানির সমতল বৃদ্ধি আগামী ২৪ ঘন্টায়ও অব্যাহত থাকতে পারে। গঙ্গা-পদ্মা নদ-নদীসমূহের পানির সমতল বৃদ্ধি আগামী ৪৮ ঘন্টায়ও অব্যাহত থাকতে পারে। আর সুরমা-কশিয়ারা নদ-নদীসমূহের পানির সমতল হ্রাস কিংবা স্থিতিশীলতার ধারা বৃদ্ধি আগামী ৪৮ ঘন্টায় অব্যাহত থাকতে পারে।
পাউবোর বন্যা তথ্যকেন্দ্রের সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ অনুসারে, দেশের ৯০টি পানির সমতল পর্যবেক্ষণ স্টেশনের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বৃদ্ধি পায় ৫১টিতে। এরমধ্যে সর্বশেষ বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল ৭টি পয়েন্টে। তবে তা বৃহস্পতিবার ছিল ৫টি পয়েন্টে। বর্তমানে পানির সমতল অপরিবর্তিত থাকে একটি পয়েন্টে। হ্রাস পায় ৩২টি পয়েন্টে।
ভয়াবহ নদী ভাঙন
যমুনা-ব্রহ্মপুত্রসহ দেশের উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের (সিলেট-ময়মনসিংহ বিভাগ) বিভিন্ন নদ-নদী বিপদসীমা অতিক্রম করায় এবং কোন কোনটি বিপদসীমার খুব কাছাকাছি থাকাবস্থায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলোতে ভয়াবহ ভাঙন ও ফাটল দেখা দিয়েছে। কোন কোন জায়গায় পানি সামান্য হ্রাসের সাথে সাথেও বাড়ছে নদীভাঙন। এ অবস্থায় অসংখ্য বসতঘর, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট বিলীন হওয়ার মুখোমুখি রয়েছে। সেই সাথে মানুষের নানামুখী দুর্ভোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
অববাহিকায় যেভাবে পানি বৃদ্ধি
দেশের নদ-নদীর অন্যতম প্রধান দুই ধারা যমুনা-ব্রহ্মপুত্রে পানি অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। উভয় নদের উজানে সম্প্রতি অতিবর্ষণে পানির প্রবাহ বেড়ে গেছে। চীন তিব্বত থেকে হিমালয় পাদদেশীয় অঞ্চলগুলো ও ভারত হয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত অববাহিকা (ক্যাচমেন্ট এরিয়া) রয়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের। আর যমুনার অববাহিকা ভারতের সসুদূর অঞ্চল থেকে বাংলাদেশ অবধি। বৃষ্টিপাত-জনিত পানি প্রবাহের এই নদ-নদী অববাহিকার মধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের অববাহিকা হচ্ছে ৫ লাখ ৮৩ হাজার বর্গ কিলোমিটার ব্যাপী। আর যমুনা নদের অববাহিকা ৬ লাখ ৫১ হাজার ৩৩৪ বর্গ কিমি বিস্তৃত রয়েছে। উভয় নদীর সুদীর্ঘ ও বিশাল-বিস্তৃত অববাহিকায় উজানে অতিবৃষ্টি, ঢল-বান হলে তার প্রভাব পড়ছে নিশ্চিতভাবেই ভাটিতে অবস্থানরত বাংলাদেশের যমুনা-ব্রহ্মপুত্রের অংশে এবং এর সাথে যুক্ত উপনদী ও শাখা নদ-নদীগুলোতেও।
এদিকে গত এপ্রিল মাসে ভারতের আবাহাওয়া সংস্থা দেশটিতে এবারের বর্ষায় স্বাভাবিকের তুলনায় ৯৬ শতাংশ বর্ষণ সম্ভাবনা (অর্থাৎ ৪ শতাংশ কম) থাকার বিষয়ে আগের দেয়া পূর্বাভাস থেকে গত মে মাসে সরে আসে এবং তা সংশোধন করে। এতে জানানো হয়েছিল, এবারের বর্ষায় ভারতে স্বাভাবিকের তুলনায় কম নয়; বরং অতিবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে গত মে-জুন থেকেই ভারতে বিশেষ করে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদ-নদীর মূল উৎসমুখ পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আসাম, মেঘালয়, মিজোরাম, ত্রিপুরা, অরুনাচল প্রদেশে ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হয়ে আসছে। এর বিরূপ প্রভাবে উজানের ঢল-বান নেমে আসে বাংলাদেশের দিকে। এরফলে যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, সুরমা-কুশিয়ারা, কংস, তিস্তাসহ বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য নদ-নদীতে পানির সমতল বৃদ্ধি পেতে পেতে বিপদসীমা অতিক্রম অথবা ছুঁইছুঁই পর্যায়ে এসে যায়। যা দেশে বন্যাকে বিস্তৃত ও প্রলম্বিত করছে। এখন সিলেটের বন্যা বিস্তার লাভ করেছে উত্তরের জনপদে।



 

Show all comments
  • জাফর ৮ জুলাই, ২০১৭, ১১:৩১ এএম says : 0
    ভরা বর্ষা এলেই অধিকাংশ স্থানে বাঁধ একযোগে খুলে দেয়া এবং শুকনা মৌসুমে বাঁধ বন্ধ রাখার ব্যাপারে একটি নিয়ম থাকা দরকার।
    Total Reply(1) Reply
    • saiful Islam ৮ জুলাই, ২০১৭, ২:১০ পিএম says : 4
      i agree with you.............
  • মোবারক ৮ জুলাই, ২০১৭, ১১:৩২ এএম says : 0
    আমরা কী সারা জীবন এভাবে নির্যাতিত হতে থাকবো?
    Total Reply(0) Reply
  • সফিক ৮ জুলাই, ২০১৭, ২:০৫ পিএম says : 0
    আসুন আমরা যে যার অবস্থান থেকে এই দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াই।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বন্যা

১৫ অক্টোবর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ