পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানী ঢাকার ঈদের বাজার জমে উঠেছে দু’সাপ্তাহ আগে থেকেই। মার্কেট ও বিপনি বিতানগুলোতে প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ক্রমেই বাড়ছে।
রাজধানীর কয়েকটি মার্কেট ঘুরে ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবারের ঈদের বাজারে ভারতীয় পোশাক ও নামিদামী ব্যান্ডের বদলে চীনা পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি। এজন্য ‘চীনা পণ্যের দাম কম’ এই কারণকেই উল্লেখ করেছেন ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া চীনা পণ্য টেকসই এবং পড়তে আরাম। যদিও ভারতীয় পণ্যের সমাগম কম নয়। তাই স্বল্প আয়ের ও মধ্যবিত্তরা চীনা পোশাক ও জুতা কিনতে ভিড় জমাচ্ছেন মার্কেটে। জুতা মার্কেটের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, চায়না জুতার কদর এতো বেশি যে দিনে ৫০ হাজার টাকা বিক্রী হলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার চায়না জুতাই বিক্রী হয়।
শুক্রবার রাজধানীর সেনানিবাস সংলগ্ন রজনীগন্ধা সুপার মার্কেট, নিউমার্কেট, রাজধানী মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, উপচেপড়া ভিড়ে হুমড়ি খেয়ে ঈদের পোশাক আর জুতা কিনছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা জানান চীনা পণ্যের বিকিকিনি বেশি হচ্ছে। কারণ এর দাম তুলনামূলক কম এবং টেকসই। বিক্রেতারা জানান, ঈদের বাজার বাজার জমে উঠেছে। প্রতিদিন অনেক মানুষ কেনাকাটা করছেন। মার্কেট সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকছে। প্রচুর ক্রেতা সমাগম হচ্ছে। কেনাকাটাও বাড়ছে। ব্যবসা ভালোই চলছে। গাউসিয়া মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, পঞ্চাশ টাকা থেকে শুরু করে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্যের চায়না জুতা বিক্রি হচ্ছে। জুতা ছাড়াও পাঞ্জাবি, কালার ফুল শার্ট, চেক শার্ট, এক কালার শার্ট, জিন্স ও গ্যাবাডিং প্যান্ট রয়েছে। শিশুদের রকমারি পোশাকও দোকানে দোকানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। রাজধানীর বসুন্ধরা, ইষ্টার্ণ প্লাজা, যমুনা ফিউচার পার্ক, এ্যালিফ্যান্ট রোর্ডসহ নামিদামি মার্কেটের জুতার দোকানগুলোতে চীনা জুতার প্রাধান্য বেশি। গুলিস্তান, মতিঝিলের ফুটপাতে চায়না জুতার বিক্রী জমে উঠেছে। ব্যবসায়ীরা জানান, নামি ব্র্যান্ডের পাশাপাশি স্বল্প দামের জুতাও চীন থেকে আনা হচ্ছে। মানসম্পন্ন হওয়ায় জুতা ও পলো-শার্ট দিয়ে বাংলাদেশের বাজার দখল করে নিয়েছে চায়না। মতিঝিলে হাবিব নামে এক ক্রেতা জুতা কিনতে এসেছেন। কথা বলে জানা গেল তিনি চীনা জুতা কিনেছেন। কারণ জানতে চাইলে বললেন, একটু কম দামে, টেকসই এবং পড়তে আরাম তাই নিয়ে নিলাম। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।