পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আর্থিক লেনদেন এবং নতুন জোটে আধিপত্য নিয়ে বিরোধে জোট গঠনের ১০ দিনের মাথায় ভাঙনের মুখে পড়েছে নামসর্বস্ব দল নিয়ে গড়া এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোট (ইউএনএ)। জোট থেকে ১১টি দল বেরিয়ে একই নামে আলাদা জোট গঠন করেছে। এতে গণজাগরণ পার্টির চেয়ারম্যান সেলিম হায়দারকে চেয়ারম্যান ও আমজনতা পার্টির চেয়ারম্যান বেনজির আহমদকে সদস্যসচিব এবং গণ অধিকার পার্টির চেয়ারম্যান হোসেন মোল্লাকে মুখপাত্র করা হয়েছে। তারা জোটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সেকেন্দার আলীকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেদের প্রকৃত বিএনএ দাবি করছেন।
এরশাদের জোট থেকে যে ১১টি দল বের হয়ে এসেছে সেগুলো হচ্ছে গণজাগরণ পার্টি, জাতীয় তফসিল ফেডারেশন, আমজনতা পার্টি, আওয়ামী পার্টি, গণঅধিকার পার্টি, ইসলামি গণতান্ত্রিক লীগ, প্রতিবাদী জনতা পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, তৃণমূল লীগ, সচেতন হিন্দু পার্টি ও বাংলাদেশ মাইনরিটি পার্টি। এ জোটের নেতারা জানান, তারা এরশাদের জোটে থাকতে চান। সে জন্যই জোটের নতুন কমিটি জাতীয় পার্টির কাছে উপস্থাপন করা হবে। এরশাদ গ্রহণ করলে তারা জোটে থাকবেন। এ বিষয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোটের প্রধান মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, বিএনএর সবাই সেকেন্দার আলীকে নেতা মানতেন। তাদের মতানৈক্য নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সমাধান করার কথা। এরপর কেন এমন হলো, তা তার জানা নেই।
উল্লেখ ৭ মে জাতীয় পার্টি ও বাংলাদেশ ইসলামি ফ্রন্ট এবং জাতীয় ইসলামি মহাজোট ও বাংলাদেশ জাতীয় জোটের (বিএনএ) সমন্বয়ে ইউএনএ নামে ‘ঢাউস আকারের’ রাজনৈতিক জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদ। এতে সর্বমোট ৫৮টি দল রয়েছে। এতোগুলো দলের মধ্যে জাতীয় পার্টির বাইরে মাত্র একটি দলের নিবন্ধন রয়েছে। নামসর্বস্ব দল নিয়ে গঠিত এ জোট সংখ্যার দিক থেকে দেশের বৃহত্তম জোট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।