বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
নোয়াখালী ব্যুরো : নোয়াখালীতে জননেতা নুরুল হক ৫’শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল প্রকল্পটি এখন একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। বেগমগঞ্জের মীরওয়ারিশপুর মৌজায় ২৬.১৫ একর ভূমিতে স্থাপিত আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ নোয়াখালী ২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করলেও এখানে হাসপাতাল না থাকায় শত শত শিক্ষার্থী দশ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ইন্টার্ণী করতে হচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম গত ফেব্রুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ কম্পাউন্ডে জননেতা নুরুল হক ৫’শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। উল্লেখ্য, নিয়ম অনুযায়ী মেডিকেল কলেজ কম্পাউন্ডে ৫’শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকার কথা থাকলেও দীর্ঘ আট বছর হাসপাতাল বিহীন মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম চলছে। এতে মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দূর্ভোগের পাশাপাশি বৃহত্তর নোয়াখালীর আশি লক্ষাধিক অধিবাসী উন্নত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ।
জানা গেছে, ৫’শ শয্যা বিশিষ্টি হাসপাতাল প্রকল্পটি নোয়াখালী গণপূর্ত বিভাগ থেকে গণপূর্ত বিভগের প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়। সেখান থেকে পূর্তমন্ত্রণালয় ঘুরে স্বাস্থ্যমন্ত্রনালয় অতপর ঃ পিইসি’তে প্রেরণ করা হয়। পরে পিইসি’র যুগ্ন-প্রধানের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম সম্প্রতি নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ কম্পাউন্ড পরিদর্শন করে নোয়াখালী জেলা শহর থেকে এর দূরত্ব, স্থাপনা, প্ল্যান, ডিভাইস, নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরজমিনে তদন্ত করেন । বর্তমানে উক্ত প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদের অপেক্ষায় রয়েছে। এবিষয়ে গণপূর্ত বিভাগ নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামরুল হাসান জানায়, একনেকে ৩৮৮ কোটি টাকার প্রকল্পটির অনুমোদন হলে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বৃহত্তর নোয়াখালীবাসী উন্নত চিকিৎসা সেবা লাভ করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।