মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : জীবনে লটারি জেতার স্বাদ কেমন হতে পারে? ব্রিটেনের এমন এক সৌভাগ্যবান দম্পতি লটারি জেতার কুড়ি বছর পর তাদের জীবনের নানা পরিবর্তনের কথা মিরর’কে বলেছেন। অকপটে তারা বলেছেন, লটারি জয় তাদের বিশ্বভ্রমণের সুযোগ এনে দিলেও মানুষ হিসেবে তাদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি। এ দম্পতি হচ্ছেন মার্ক এবং চিরিল ব্রুডেনেল। লটারি জিতে তারা পান ৯ লাখ ১৬ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ড। যা পাউন্ডের বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ২৪ লাখ ২৮ হাজার ১ টাকা ৭১ পয়সা। তারা বলেন, লটারি পাওয়ার পর তারা ভিন্ন কোনো মানুষে পরিবর্তন হননি। তবে অবিশ্বাস্য কিছু সুযোগ তারা পেয়েছেন। লটারি পাওয়ার বিষয়টি স্মরণ করে তারা বলেন, এতবড় লটারি জেতার পরও তাদের ছেলেমেয়েরা বিষয়টি পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারেননি, প্রথম উপহার হিসেবে তারা ট্রাকস্যুট পেয়েই সন্তুষ্ট ছিল। মার্ক ও চিরিল লটারি জয়ের সংবাদ পাওয়ার পূর্বমুহূর্তে ব্রিটেনের সান্ডারল্যান্ডে গ্রেঞ্জটাউনে লিফটের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সঙ্গে ছিল তাদের ছেলেমেয়েরা, নরমানবির একটি পাবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্যে রওনা হচ্ছিলেন। আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে টেলিভিশন দেখে সময় কাটানোর ইচ্ছা ছিল। কিন্তু সেদিন অর্থাৎ ১৯৯৭ সালের ২২ ফেব্রæয়ারিতেই তারা সংবাদ পেলেন লটারির ৬টি নম্বরই মিলে গেছে তাদের। কি পরিস্থিতি তখন তৈরি হয়েছিল? স্বাভাবিকভাবেই সংবাদটি ছিল মার্কের কাছে অবিশ্বাস্য। বেশ কয়েকবার লটারির টিকিট পরীক্ষা করে দেখেন তারা। এখন সেই পরিস্থিতির কথা বলতে গেলে নিজেদের হাবাগোবা মনে হচ্ছে কিন্তু তা শুধু ফোনে পাওয়া একটি খবরই ছিল না। মার্ক বলেন, সততার সঙ্গে বলছি, আমি নিশ্চিত নই ওই সময় কেমন অনুভুতি ছিল আমার। প্রথমেই বিষয়টি আমার মা’কে ফোন করে জানাই। কিন্তু তিনিও তা বিশ্বাস করছিলেন না। মিরর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।