প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্রের শক্তিমান অভিনেতা মিজু আহমেদ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। গত সোমবার রাত পৌনে ৮টার দিকে ট্রেনে দিনাজপুর যাওয়ার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে তাকে নামানো হলে সেখানেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পরে তাকে কুর্মিটোলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি স্ত্রী দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মিজু আহমেদের ইন্তেকালে চলচ্চিত্রাঙ্গণে শোকের ছায়া নেমে আসে। তার মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে ছুটে যান চলচ্চিত্রাঙ্গনের শিল্পী ও কলাকুশলীরা। গতকাল সকাল ৯টায় পান্থপথস্থ মিজু আহমেদের বাসভবনে তার প্রথম জানাজা হয়। এরপর সকাল সাড়ে ১০টায় এফডিসিতে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে মিজু আহমেদের মরদেহ কুষ্টিয়ায় নেয়া হয়। সেখানে তার নিজ বাড়ি কোটবাড়িতে দাফন করা হয়। উল্লেখ্য, মিজু আহমেদ ১৯৭৮ সালে তৃষ্ণা নামে একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার অভিষেক হয়। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় চার শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে মহানগর (১৯৮১), স্যারেন্ডার (১৯৮৭), চাকর (১৯৯২), সোলেমান ডাঙ্গা (১৯৯২), ত্যাগ (১৯৯৩), বশিরা (১৯৯৬), আজকের সন্ত্রাসী (১৯৯৬), হাঙ্গর নদী গ্রেনেড (১৯৯৭), কুলি (১৯৯৭), লাঠি (১৯৯৯), লাল বাদশা (১৯৯৯), ঝড় (২০০০), কষ্ট (২০০০), ইতিহাস (২০০২), ভাইয়া (২০০২) ইত্যাদি। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ নানা স্বীকৃতি ও সম্মানে তিনি ভ‚ষিত হয়েছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি একজন প্রযোজক হিসেবেও ছিলেন সফল ও জনপ্রিয়। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম ফ্রেন্ডস মুভিজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।