পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর লালবাগে মিঠাই বেকারির ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণ হয়ে আগুনে দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তারা হলেনÑ নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজের বিবিএর ছাত্রী ফারহানা, মিঠাই বেকারির কর্মচারী মারুফ, রিকশাচালক আবুল বাশার এবং আবদুর রাজ্জাক। তাদের মধ্যে আবুল বাশারকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকি তিনজনকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ)-তে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া অন্যদের পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের সমন্বয়ক ডা: সামন্ত লাল সেন বলেন, লালবাগের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে যারা ভর্তি আছেন এককথায় তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক। তবে আবুল বাশারের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। এছাড়া ফারহানা, রাজ্জাক এবং মারুফের অবস্থাও ভালো নয়। তাদের রাতে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল। গতকাল রোববার ভোরে তাদের এইচডিইউ এবং আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে। তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে এখনই কোনো মন্তব্য করা যাচ্ছে না। তিনি আরো জানান, ফারহানার শরীরের ২৪ ভাগ এবং মারুফের শরীরের ১৮ ভাগ পুড়ে গেছে। এছাড়া রিকশাচালক আবুল বাশারের শরীরের প্রায় ৮০ ভাগই পুড়ে গেছে। পুড়ে গেছে শ্বাসনালীও। তাকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে।
মেডিক্যাল সূত্র জানায়, দুর্ঘটনায় আহত নয়জনের মধ্যে সাব্বির, মকবুল, সোনা মিয়া এবং সবুজকে বার্ন ইউনিটের পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। এছাড়া অন্যজনকে ব্লু ইউনিটের ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর লালবাগ চৌরাস্তার মিঠাই বেকারিতে একটি ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরিত হয়। এতে ওই দোকানের দুই কর্মচারী এবং সাত পথচারীসহ ১৩ জন আহত হন। তাদের মধ্যে ৯ জন দগ্ধ হয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।