প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ভারোস (অমিত সাধ) একটি শাড়ির দোকানে চাকরি করে। মালিকের মেয়ে নিম্মিকে (তাপসী পান্নু) পাগলের মত ভালবাসে সে। পাশাপাশি নিম্মিও ভারোসকে পছন্দ করে, কিন্তু কলেজে ভর্তি হবার পর ভারোসকে পছন্দ করা বিষয়টি তার কাছে বিব্রতকর বলে মনে হতো শুরু করে। স্বাভাবিকভাবে তাদের ভালোলাগা আর ভালবাসা তিক্ততায় পরিণত হয়। ভারোস আর কাজেও মন দিতে পারে না। একদিন সে চাকরি ছেড়ে দেয়। ভেগে বিয়ে করে ধরা পড়ার পর দুই তরুণ-তরুণী পরিবারের সদস্যদের হাতে মার খাওয়ার ঘটনা দেখে ভারোসের মাথায় একটি ব্যবসার বুদ্ধি আসে। ভেগে বিয়ে করায় সহায়তা করার জন্য একটি ওয়েবসাইট খোলার পরিকল্পনা করে সে। আর এই কাজে তার পাশে দাঁড়ায় তার রুমমেট সরবজিত সিধানা ওরফে সাইবারজিত (আর্শ বাজোয়া) নামে এক আইটি বিশেষজ্ঞ তরুণ। রানিংশাদি ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট খোলে তারা। ব্যাপক সাড়া জাগিয়ে ফেলে তারা। পরিবারের অসম্মতি থাকায় ভেগে বিয়ে করতে ইচ্ছুক তরুণ-তরুণীদের বিভিন্ন রকম সহায়তা দিয়ে তারা অমৃতসরের একটি এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করে ফেলে তারা। ওয়েবসাইটে সাফল্য পেলেও দুই তরুণের জীবনে আসে নানা ধরনের হাস্যকর নাটকীয়তা। নিম্মির সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর ওয়েবসাইট নিয়েই ব্যস্ত ছিল ভারোস। এমনই এক সময় পাটনা থেকে তার এক আত্মীয় ভারোসের জন্য বিয়ে ঠিক করে ফেলে। প্রথমে নিমরাজি থাকলেও সে শেষে রাজি হয়ে যায়। অন্য দিকে নিম্মিও আরেক তরুণের প্রেমে পড়ে। এবারও নিম্মির পরিবার মেয়েকে সেই তরুণের সঙ্গে বিয়ে দিতে নারাজ। অবশেষে নিম্মি তার প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে বিয়ে করার জন্য রানিংশাদি ডটকমের সহায়তা চায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।