Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জন উইক : চ্যাপ্টার টু

| প্রকাশের সময় : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

‘জন উইক’ (২০১৪) চলচ্চিত্রের সিকুয়েল ‘জন উইক : চ্যাপ্টার টু’ পরিচালনা করেছেন চ্যাড স্টাহেলস্কি। প্রথম চলচ্চিত্রটিও তিনি পরিচালনা করেছেন। পেশাদার কিকবক্সার স্টাহেলস্কি মূলত একজন স্টান্টম্যান; ৭১ টি চলচ্চিত্রে তিনি স্টান্ট করেছেন।
ইতালীয় অপরাধ চক্রের নেতা সান্তিনো দি’আন্তোনিয়ো (রিকার্দো স্কামার্চিয়ো) পেশাদার খুনি জন উইককে (কিয়ানু রিভস) তার দায়িত্ব থেকে একটি শর্তে রেহাই দিয়েছিল। আর শর্তটি হল তাকে একদিন সান্তিনোর একটি ‘অসম্ভব’ কাজ করে দিতে হবে। তাতে রাজি হয়েছিল জন এবং তারপরই সে হেলেনকে (ব্রিজেট ময়নেহান) বিয়ে করতে পেরেছিল। হেলেনের মৃত্যুর পর তাকে আবার খুনাখুনির দুনিয়ায় ফিরতে হয় অনিচ্ছা সত্তে¡ও। কিন্তু এবার তাকে ফিরতে হচ্ছে তার সেই শর্ত পূরণের জন্য। সান্তিনো জনকে ডেকে পাঠায়। তাকে জানায় তার আপন বোন জিয়ানাকে (ক্লডিয়া জেরিনি) হত্যা করতে হবে। অপরাধী চক্রের নেতাদের শীর্ষ স্থান ‘হাই টেবিল’-এ বসার পথে সান্তিনোর একমাত্র বাধা হচ্ছে জিয়ানা। জন প্রথমে অস্বীকার করে কাজটি করতে। সান্তিনো তার বাড়ি এর কারণে ধ্বংস করে দেয়। জন আশ্রয় নেয় কন্টিনেন্টাল হোটেলে। কন্টিনেন্টালের মালিক উইনস্টন (ইয়ান ম্যাকশেন) জানায় শর্ত পূরণ না করলে তাকে বাঁচানো কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। অনিচ্ছা সত্তে¡ সে কাজটি গ্রহণ করে। জিয়ানা কারও হাতে খুন হওয়ার চেয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। জিয়ানার দেহরক্ষী ক্যাসিয়ান (কমন) জনের ওপর প্রতিশোধ নেবার শপথ করে আর অন্যদিকে সান্তিনো জনকে হত্যা করার জন্য ৭ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে। মরিয়া হয়ে জন আরেক অপরাধী চক্রের নেতা বোয়ারি কিংয়ের (লরেন্স ফিশবার্ন) কাছ থেকে সহায়তা কামনা করে। কিং তাকে সান্তিনোর কাছে পৌঁছার উপায় বলে দেয়। নতুন মিশনে বেরোয় জন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জন


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ