পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এবার এ খাতের পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। এই হার এ সময়ের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫ শতাংশ কম। আলোচ্য সমেয় গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১ হাজার ৬৪১ কোটি ৩২ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
ইপিবির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৮০৬ কোটি ৩ লাখ মার্কিন ডলার। একই সময়ে ওভেন গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৮৩৫ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৫-১৬ অর্থবছরে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১ হাজার ৩৩৫ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ওই বছরের সাত মাসে আয় হয়েছিল ৭৬০ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আলোচ্য খাতে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪১৬ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে নিটওয়্যার পণ্যে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮০৫ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে ৮০৬ কোটি ৩ লাখ মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দশমিক ০২ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য খাতের রপ্তানি আয় ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ বেড়েছে।
প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়েছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ওভেন গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ১ হাজার ৪৭৩ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ওই অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে আয় হয়েছিল ৮১৫ কোটি ৯৫ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আলোচ্য খাতে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৬২১ কোটি মার্কিন ডলার।
চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে ওভেন গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯২১ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। এই সময়ের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে ৮৩৫ কোটি ২৯ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ কম।
তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য খাতের রপ্তানি আয় ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।