পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টেশান (বিএমটি) বা স্টেম সেল প্রতিস্থাপন সম্পন্ন হয়েছে। বিএমটি হল একটি প্রক্রিয়া যা ক্ষতিগ্রস্ত বোন ম্যারো রক্ত সৃষ্টিকারী স্বাস্থ্যকর স্টেম সেল দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। এটি সাধারণত দরকার হয় যখন বোন ম্যারো সঠিকভাবে কাজ করে না এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর রক্ত কণিকা প্রস্তুত করতে পারে না। বাংলাদেশে ব্যয়বহুল হওয়ায় খুবই কম সংখ্যক এ চিকিৎসা হয়।
এবার চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো হয়েছে এ ট্রান্সপ্ল্যান্ট। চট্টগ্রাম এভারকেয়ার হসপাতালে হওয়া অটোলোগাস ধরনের এ বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট (বিএমটি) রোগী বর্তমানে সুস্থ রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। গত ১৯ জানুয়ারি এ ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হয়। সুস্থ থাকায় ১১ দিন পর রোগীকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার এ চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। যেখানে চিকিৎসার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানান হেমাটোলজি ও বিএমটি সেন্টারের সিনিয়র কনসালটেন্ট ও কো-অর্ডিনেটর ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ। এ সময় তিনি বলেন, ‘বিএমটি একটি সূ² ও জটিল চিকিৎসা পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বা নষ্ট হয়ে যাওয়া বোন ম্যারো বা অস্থিমজ্জাতে সুস্থ কোষ প্রতিস্থাপন করা হয়। রক্তজনিত অসুখ, যেমন; লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা ইত্যাদি রোগে আক্রান্তদের জন্য এটি জীবন রক্ষাকারী একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। চট্টগ্রামের চিকিৎসা খাতের প্রথম অটোলোগাস বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট (বিএমটি) সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরে এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম অত্যন্ত আনন্দিত। এটি আমাদের জন্য তো বটেই, একইসাথে চট্টগ্রামবাসীর জন্যেও গর্বের বিষয়। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।