নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নেদারল্যান্ডস-আর্জেন্টিনা ম্যাচের জয়-পরাজয় ছাপিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন রেফারি। আন্তোনিও মিগুয়েল মাতেও লাহোজকে নিয়ে আলোচনা যেন থামছেই না। নেদারল্যান্ডস-আর্জেন্টিনা ম্যাচে মোট ১৮টি হলুদ কার্ড দেখিয়েছেন - যা বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচে একটি রেকর্ড। ওই ম্যাচে হলুদ কার্ড দেখেছেন আর্জেন্টিনা দলের কোচও। আন্তোনিও মিগুয়েল মাতেও লাহোজের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসিও। মেসির মতে, এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এরকম ‘অযোগ্য’ রেফারি নামানোই ঠিক না।
৪৫ বছর বয়সী এই স্প্যানিশ রেফারি এর আগে ২০১৪ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব ও ২০১৮ সালের বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব ও চূড়ান্ত বিশ্বকাপের ম্যাচে দায়িত্বপালন করেছেন। ২০০৮ সাল থেকে লা লিগার ম্যাচ পরিচালনা করছেন। লা লিগা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন লিগ, বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে নিয়মিতই ডাক পড়ে তার। সব মিলিয়ে ৩৩৪ ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেছেন। এসব ম্যাচে সর্বমোট ১৫৪২ বার হলুদ কার্ড বের করেছেন লাহোজ। তবে লাল কার্ড দেখিয়েছেন খুব কম। গড়ে প্রতি ম্যাচে ২৪.৬৬ বার ফাউলের বাঁশি বাজিয়েছেন তিনি, সবমিলিয়ে ৬৭ বার খেলোয়াড়দের লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠ থেকে বের করে দিয়েছেন লাহোজ।
শুধু লা লিগায় ২৫৩ ম্যাচে ১২২৩ বার হলুদ কার্ড উৎসব করেছেন মাতেও লাহোজ, গড়ে যা ৪.৮৩ টি ম্যাচপ্রতি। প্রতি ম্যাচে গড়ে ২৫.১৯ বার ফাউল ধরেছেন তিনি। এছাড়াও লাল কার্ড দেখিয়েছেন ৬১ বার। বিশ্বকাপে ৫টি ম্যাচ পরিচালনা করে ৩০ বার হলুদ কার্ড দেখিয়েছেন তিনি। প্রতি ম্যাচে গড়ে ২৪.৮০ বার ফাউলের বাঁশি বাজিয়েছেন আন্তোনিও মাতেও লাহোজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।