নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শক্তিশালী পর্তুগালকে ১-০ গোলে হারিয়ে টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে মরক্কো। চলতি বিশ্বকাপে মরক্কোর রূপকথা ফুটবলপ্রেমীদের মন্ত্রমুগ্ধ করে চলেছে। তবে এটি মন ছুঁয়ে গেছে আরব বিশ্বের। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায়ও খুশির বন্যা বয়ে এনেছে মধ্যপ্রাচ্য ও আরব দেশ মরক্কো।
ফুটবল বিশ্বকাপের ৯২ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো আরব ও আফ্রিকান দেশ শেষ চারে পৌঁছেছে। গোটা মরক্কো যেন উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে।
তবে শুধু মরক্কোয় নয়, আরব বিশ্বেই চলছে খুশির আমেজ। অবরুদ্ধ গাজায় উপকূলীয় ছিটমহলের বৃহত্তম স্পোর্টস হলটিতে জড়ো হয় হাজার হাজার ফিলিস্তিনি। তারা মরক্কোর জয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।
ঘটনাস্থল থেকে আল জাজিরার ইউমনা এলসাইদ বলেছেন যে, যারা জড়ো হয় তারা ঐতিহাসিক ফলাফলটিকে সমস্ত আরব জাতির জয় হিসাবে দেখছে।
তিনি জানান, 'তারা চিৎকার করল, তালি দিল, ড্রাম করল, গান করল। তারপরে চূড়ান্ত বাঁশি দিয়ে, হাজার হাজার লোক তাদের উদযাপন শুরু করতে এবং মরক্কোর জন্য তাদের সমর্থন এবং আনন্দ দেখানোর জন্য রাস্তায় নেমেছিল।'
এলসাইদ বলেন, 'আজ রাতে আমরা কয়েক ডজন ভক্তের সঙ্গে কথা বলেছি যে এই খেলাটি তাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।'
শুধু গাজা নিয় ফিলিস্তিনজুড়েই এমন উল্লাস দেখা গেছে। মরক্কোর জয়কে নিজেদেরও জয় হিসেবে দেখছেন ফিলিস্তিনিরা।
কাতার বিশ্বকাপের শেষ ষোলোতে শক্তিশালী স্পেনকে ট্রাইবেকারে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে মরক্কো। ম্যাচশেষে জয় উদযাপনের সময় খেলোয়াড়রা ফিলিস্তিনের পতাকা তুলে ধরে প্রতিবাদ করে। এর পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পাশে থাকার বার্তা দেয় তারা। এই কারণে মরক্কোর সেমিফাইনালে ওঠা আরও বেশি হৃদয় স্পর্শ করেছে ফিলিস্তিনিদের। সূত্র: আল জাজিরা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।