Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

‘নিজের দেশের চেয়েও নিরাপদ কাতার’- বলছেন পশ্চিমা নারীরা

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:১০ এএম

আন্দ্রেয়া এম যখন ফিফা বিশ্বকাপ উপলক্ষে কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের টিমের সঙ্গে নিউইয়র্ক থেকে যাত্রা করেন, তখন তিনি স্বজনদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে, টুর্নামেন্ট চলাকালীন তিনি ঝুঁকিপূর্ণ কিছু করবেন না।

কারণ দোহায় পা রাখার আগে কাতার সম্পর্কে তিনি যা পড়েছিলেন তা ছিল উদ্বেগজনক। ২৯ বছর বয়সী আন্দ্রেয়া বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন মিডিয়ার চিত্রায়ন আমি এখানে যা অভিজ্ঞতা করেছি তার থেকে খুব আলাদা ছিল।’ উদ্বেগের কারণে তার বন্ধুরা কাতারে ভ্রমণ থেকে বিরত ছিল।

আন্দ্রেয়া বলেছেন যে, কাতারে এসে তিনি খুশি হয়েছেন। তার কথায়, ‘বিশ্বকাপের আয়োজন ও কাতার পুরোপুরি নিরাপদ। সাধারণ জিনিস যেমন গভীর রাতে শহরের চারপাশে হাঁটা, এটি এমন কিছু যা আমি বাড়ি ফিরে করতে পারি না।’

গ্রুপ পর্বের অনেক ম্যাচ এবং নকআউট ম্যাচ রাত ১০টায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে করে ম্যাচ শেষে ভক্তদের হোটেলে ফিরতে মধ্যরাত পার হয়ে যায়। এছাড়া ভক্তরা স্টেডিয়ামে, ফ্যান জোনে খেলার জয় উদযাপন করেন। নারীরাও স্বতস্ফূর্তভাবে এসব খেলায় অংশ নিচ্ছেন। তারা বড় স্ক্রীনিংয়ে ফুটবল দেখছেন, ভক্তদের সঙ্গে গান গাইছেন, নাচছেন। নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করেই অনায়াসে কাতার ঘুরছেন তারা।

নুম্বিও ক্রাইম ইনডেক্স অনুসারে, দোহা নিয়মিতভাবে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ বা দ্বিতীয় নিরাপদ শহর হিসাবে স্থান পেয়ে আসছে।

জয় এনকুনার জন্য অভিজ্ঞতাটি তার নিজ দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার সম্পূর্ণ বিপরীত ছিল। কারণ তার দেশ নারী ভ্রমণকারীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশগুলোর একটি। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে অপরাধের হার অনেক বেশি, বিশেষ করে নারীদের বিরুদ্ধে। সাম্প্রতিক সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, জুলাইয়ের শুরু থেকে সেপ্টেম্বরের শেষের মধ্যে তিন মাসের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজারেরও বেশি নারীকে হত্যা করা হয়েছে।’

৩৯ বছরের এনকুনা বলেন যেন, ‘দেশে সূর্যাস্তের পরে একা বের হন না। অন্ধকার হওয়ার মুহূর্ত থেকে, মহিলারা একা বের হতে পারবেন না। এটি করলে বিপদে পড়বেন। এখানে (কাতারে) আমি এবং আমার মেয়ে ভোররাত ৩টায় ঘুরে বেড়াতাম এবং কেউ আমাদের ভয় দেখায়নি, আমাদেরকে ডাকেনি বা আমাদের দিকে এমনভাবে তাকায়নি যাতে আমরা অনিরাপদ বোধ করি।’

তেত্রিশ বছর বয়সী ব্রাজিল ভক্ত তাতিয়ানা লোপেজেরও কাতারে এসে একই অভিজ্ঞতা হয়েছে। ভেঙে গিয়েছে সব ভুল। তিনি তার দুই বান্ধবীর সঙ্গে এসেছেন। লোপেজ বলেন, ‘এখানকার পুরুষরা খুব বিনয়ী। যদিও আমি কলম্বিয়াতে যতটা দেখতে অভ্যস্ত, তারচেয়ে পাবলিক প্লেসে (মহিলাদের তুলনায়) বেশি পুরুষদের দেখা অদ্ভুত, তারা সবাই খুব সম্মান করেছে।’

লোপেজ বলেন যে, তিনি তার জিনিসপত্র নিয়ে চিন্তা না করেই টুর্নামেন্ট উপভোগ করছেন। তার কথায়, ‘আমি আসলে আমার ব্যাকপ্যাকটি আমার পিঠে বহন করতে পারি এবং আমার ফোনটি আমার পকেটে রাখতে পারি কারণ আমি জানি কেউ এটি আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেবে না।’

কাতারে বসবাসকারী নারীরা বলেছেন, বিশ্বকাপে নিরাপত্তার বিষয়টি নতুন কোনো বিষয় নয়। খাদিজা সুলেমান একজন ৩২ বছর বয়সী ইথিওপিয়ান, যিনি ১০ বছর ধরে কাতারে বসবাস করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি নিরাপদ বোধ করার জন্য একজন মানুষের সাথে থাকার প্রয়োজন বোধ করি না।’

নিশ্চিত করে বলা যায়, বিশ্বকাপের কারণে কাতারে নিরাপত্তার উপস্থিতি বেড়েছে। তবে আগে থেকেই দেশটি এমন নিরাপদ।

ডালিয়া আবুশুল্লাইহ সৌদি আরব থেকে কাতার ভ্রমণ করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি নারীদের পাবলিক স্পেসে উদযাপন করতে দেখে আনন্দিত। তিনি বলেন, ‘কাতার নিশ্চিত করেছে যে মহিলারা টুর্নামেন্টের সক্রিয় অংশ হয়ে নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে এবং অবাধে উপভোগ করতে পারে।’

২৯ বছর বয়সী ডালিয়া বলেন, ‘বিশ্ব অবশেষে আমাদের সুন্দর আরব সংস্কৃতির সাক্ষী হচ্ছে। লোকেরা এটিকে গ্রহণ করে এবং এর একটি অংশ নিয়ে বাড়ি ফিরে যেতে দেখা খুব সুন্দর।’

স্টেডিয়ামগুলো ছাড়াও নারী এবং শিশুরা দোহার সোক ওয়াকিফের মতো পর্যটন এলাকা এবং সারা শহরে ছড়িয়ে থাকা ফ্যান জোনগুলোতে ভিড় করেছে। কেউ কেউ উৎসব শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দিনের বেলায় পৌঁছায়, অন্যরা ম্যাচ-পরবর্তী উদযাপনে যোগ দিতে ভিড় করে।

ম্যাচ ভেন্যুতে বা তার কাছাকাছি অ্যালকোহল বিক্রি নিষিদ্ধ করার সংগঠকদের সিদ্ধান্তটি অনেক নারীকে আত্মবিশ্বাসী করেছে। তারা নিশ্চিত হয়েছে যে, খেলায় অংশ নেওয়া সবার নিরাপত্তার সঙ্গে কাতার আপস করবে না।

ব্রাজিলের টুর্নামেন্টের স্বেচ্ছাসেবক ক্যামিলা ফেরিয়েরা বলেন যে, ‘স্টেডিয়ামে মাতাল ভক্তরা তাকে ঘিরে থাকবে না এটি তাকে আরও নিরাপদবোধ করতে সাহায্য করেছে।’

দোহার একটি ফ্যান জোন
তিনি বলেন, ‘আমি কখনোই (ব্রাজিলে) একা ফুটবল ম্যাচে যাওয়ার কথা কল্পনাও করতে পারিনি। আমি গভীর রাতে বাইরে থাকা, ভয় ছাড়াই জনসমক্ষে আমার ফোন ব্যবহার করা এবং কেবল হাঁটা বা ফুটবল ম্যাচ উপভোগ করতে পারা কল্পনা করতে পারি না। এখানে আমি ১০০ শতাংশ নিরাপদ বোধ করি । নিরাপদ এবং নিরাপদ উপায়ে উৎসব এবং ফুটবল উপভোগ করতে সক্ষম হওয়া দারুণ ব্যাপার।’

লুসাইল স্টেডিয়ামে হাজার হাজার ব্রাজিলিয়ান ভক্তের মাঝখানে বসেছিলেন কুয়েতি ফুটবল ভক্ত হনুফ আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘কাতার বিশ্বকে দেখিয়েছে যে অ্যালকোহল ছাড়াই ফুটবল উপভোগ করা যায় এবং নারীরা তাদের নিরাপত্তার জন্য ভয় না পেয়ে এটি উপভোগ করতে পারে।’ সূত্র: আল জাজিরা



 

Show all comments
  • Shaalam Mojomdar ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩০ পিএম says : 1
    "নিশ্চয় আল্লাহ তাদের সঙ্গে আছেন, যারা পরহেযগার এবং যারা সৎকর্ম করে।" [ সূরাঃ নাহল, আয়াতঃ ১২৮]
    Total Reply(0) Reply
  • Musafir Kh ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩১ পিএম says : 0
    তিন বছর আরব দেশে থেকে যেটা বুঝতে পারলাম এখানে পুলিশ আর্মিদের যতটুকু সম্মান শ্রদ্ধা ভয় পায় পাবলিক তার থেকে কয়েকগুণ বেশি ভয় পায় সম্মান শ্রদ্ধা করে নারীদের। এটাই ইসলামের শিক্ষা।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Obydul Islam Khan ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩২ পিএম says : 0
    কাতার বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে পশ্চিমাদের ইসলামিক সৌন্দর্য অবলোকন করার সুযোগ সৃষ্টি করা তাদের মনে ইসলামকে নেতিবাচক ধারনার পরিসমাপ্তি ঘটবে এবং ইসলামকে নিয়ে নতুনভাবে তাদের ভাবাবে আমি আশা করি, কাতার বিশ্বকাপে আসা অন্য ধর্মাবলম্বী ফিরে গিয়ে ইসলাম নিয়ে গবেষণা করবে এবং ইসলামের সুশীতল ছায়ায় চলে আসবে। আসলে অন্যধর্মের লোকের কাছে মিডিয়া ইসলামকে খারাপভাবে উপস্থাপনা করেন। আশা করি সে ভুল ভেঙ্গে যাবে সবার।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Rashid Ahmed ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩২ পিএম says : 1
    মাশাআল্লাহ, কিছুটা হলেও ইসলামের সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে এবং অমুসলিমরা বুঝতে পেরেছে। তাই ইসলামের যতই নিকটবর্তী হওয়া যাবে,ততই তার সৌন্দর্য কাছে থেকে দেখা যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Niloy ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩৩ পিএম says : 1
    ইসলামের ছায়াতলে সকলেই নিরাপদ। এটাই ইসলাম।
    Total Reply(0) Reply
  • Mahedi Mithel ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩৩ পিএম says : 1
    ইসলামের প্রত্যেকটা বিধান মানব জাতির জন্য কল্যাণের। আজ পর্যন্ত তার অধিকাংশ বিজ্ঞান দ্বারাও প্রমাণিত। খোলা মনে নিরপেক্ষ চিন্তাভাবনা করলে সকলেই ইসলামের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mahedi Mithel ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১:৩৪ পিএম says : 1
    বাংলাদেশর এক শ্রেনীর মানুষের এমন নিউজ সহ্য হবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Abul Hossain ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:৪০ এএম says : 1
    একজন যোগ্য মুসলিম শাসক এভাবেই ইসলামের সৌন্দর্য তুলে ধরতে পারেন। যা কাতারের আমীর করে দেখিয়েছেন।
    Total Reply(0) Reply
  • মাসুদ রানা ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:৫৩ এএম says : 0
    আশা করি এবারের বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের উদারতা,ন্যায় পরায়ণতা, আন্তরিকতা এবং মানুষের প্রতি ভালোবাসা বিশ্ববাসীর চোখ খুলে দিবে। এর দ্বারা আমেরিকা এবং ইউরোপের, মধ্যপ্রাচ্যের প্রতি মনগড়া নেতিবাচকতা এবং ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবের মুখোশ উন্মোচিত হবে এবং তারা ইসলাম বিদ্বেষী কাজ থেকে দূরে থাকবেন। ইনশা-আল্লাহ????????????
    Total Reply(0) Reply
  • রফিক ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৩:১৩ পিএম says : 0
    ইসলামের প্রত্যেকটা বিধান মানব জাতির জন্য কল্যাণের। আজ পর্যন্ত তার অধিকাংশ বিজ্ঞান দ্বারাও প্রমাণিত। খোলা মনে নিরপেক্ষ চিন্তাভাবনা করলে সকলেই ইসলামের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • প্রফেসর তোহুর আহমদ হিলালী ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৩:৩৭ পিএম says : 0
    মাশা-আল্লাহ। এবারে কাতারের বিশ্বকাপ বিশ্ববাসীকে ইসলামকে জানার সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। অভিনন্দন ও শুভ কামনা রইলো বিশ্বকাপ আয়োজকদের।
    Total Reply(0) Reply
  • Mirza G. Sarowor ৮ ডিসেম্বর, ২০২২, ১১:২৭ এএম says : 0
    This is real Islam
    Total Reply(0) Reply
  • Mirza G. Sarowor ৮ ডিসেম্বর, ২০২২, ১১:২৭ এএম says : 0
    This is real Islam
    Total Reply(0) Reply
  • Monir Ahamed hazari ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৫:৩০ পিএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম নারী পুরুষ সহজ সকল ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। পশ্চিমা মিডিয়ায় ইসলাম সন্তাসী জঙ্গি। কাতারে পশ্চিমাদের প্রচার মিথ্যা প্রমানিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Monir Ahamed hazari ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৫:৩০ পিএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম নারী পুরুষ সহজ সকল ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। পশ্চিমা মিডিয়ায় ইসলাম সন্তাসী জঙ্গি। কাতারে পশ্চিমাদের প্রচার মিথ্যা প্রমানিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Masud ahmed ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৬:২৫ পিএম says : 0
    ইসলাম এবং ইসলামী রাষ্ট্র কেমন হবে কাতার সফর করুন
    Total Reply(0) Reply
  • Mahmood ৯ ডিসেম্বর, ২০২২, ৫:১২ পিএম says : 0
    It is due to ISLAMIC country and culture of great leader Muhammad PBUH. Regulations of Quran and Hadit
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃহারেজ হোসাইন ৯ ডিসেম্বর, ২০২২, ৫:২৮ এএম says : 0
    ইসলামের আইন ছাড়া কোন ধর্মের নারীরাই নিরাপদ নয়, তাছাড়া কোন দেশেই শান্তি রক্ষা করা সম্ভভ নয়.... এখানে অন্যায়ের কোন স্থান নেই.
    Total Reply(0) Reply
  • Xyz ৯ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:২১ পিএম says : 0
    Taslima Nasrin should read this news
    Total Reply(0) Reply
  • বিকাশ কুমার ঘোষ ১০ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:০৯ এএম says : 0
    আমি জানি কাতার বিশ্বকাপের আগে থেকেই বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ সিটি৷ আসলে কাতার ইসলামিক দেশ না।এমন তো হবেই।
    Total Reply(0) Reply
  • md,belal ১২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:৩৫ এএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম নারী পুরুষ সহজ সকল ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। পশ্চিমা মিডিয়ায় ইসলাম সন্তাসী জঙ্গি। কাতারে পশ্চিমাদের প্রচার মিথ্যা প্রমানিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Hameda ১১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৯:৪২ এএম says : 0
    YES this is real Islam
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইউরোপ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ