নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপের স্টেডিয়ামে এবার মদও নেই, নেই অ্যালকোহলযুক্ত বিয়ারও। সে নিয়ে শুরুতে বেশ সমালোচনায় পড়েছিল কাতার। অনেকেই বলেছিল, অ্যালকোহল ছাড়া ম্যাড়ম্যাড়ে লাগবে এই আয়োজন। বিশেষ করে ইউরোপীয়রা এই সিদ্ধান্তে বেশ হতাশই হয়েছিল।
তবে বিশ্বকাপ মাঠে গড়ানোর পর সেই গোলোযোগ অনেকটা কেটে গেছে। কাতার বেশ ভালোভাবেই পরিস্থিতি সামলে নিতে পেরেছে। ইউরোপীয়দের এ বিষয়ক অনুভূতি শুনেছে মদ্যপ্রাচ্য ভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট আই।
স্টান সেগার্স একজন বেলজিয়ামের সমর্থক তিনি জানালেন, ‘আমি অ্যালকোহল ছাড়া বিয়ারে খুব বেশি কিছু মনে করিনি।’ আরেক বেলজিয়াম সমর্থক স্তেফান প্যাকও জানালেন, ‘আমার কাছে এটা একটা ট্রাডিশন। আমি ছোট বেলা থেকেই বাবার সাথে ফুটবল খেলা দেখছি। সে সব সময় বিয়ার পছন্দ করতো। আমিও ১৬ বছর বয়স থেকে বিয়ার পছন্দ করি। তাই এটা একটা ট্রাডিশন, বন্ধু-বান্ধব সবাই মিলে বিয়ার খেতে খেতে উদযাপন করা। তাই আমি এটা মিস করেছি।’
রাইমান্দো ওজু নামের এক স্পেন ফ্যান জানালেন, ‘আমরা সব সময় পান করতে করতে উদযাপন করি, এটা একটা বিষয়। তাই আমার মনে হয় এটা একটা ভিন্নতা তৈরি করেছে। তবে এটা কোনো গুরুতর বিষয় নয়।’
জার্মান ফ্যান ক্রিস্টিয়ানের মত আবার একেবারে উল্টো। তিনি বলেন, ‘সব জায়গায় আমরা মদ্যপ মানুষজনকে দেখিনি, এখানে সব সাবলীল ও স্বাভাবিক মানুষ এবং তারা সবাই খুশি। আমরা অ্যালকোহল পাওয়ার চেষ্টাও করিনি।... দেখলাম আমি অ্যালকোহল ছাড়া সপ্তাহ কাটিয়ে দিতে পারি।’ সূত্র: মিডল ইস্ট আই
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।