নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কাতার বিশ্বকাপে গোল নিয়ে বিতর্কের জন্ম দিলেন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ সময় সোমবার দিবাগত রাত ১টায় উরুগুয়ের মুখোমুখি হয় পর্তুগাল। ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত ২-০ গোলে জিতে নেয় পর্তুগাল। তবে এই ম্যাচের প্রথম গোলটি নিয়ে বিতর্কে জড়ালেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো।
ম্যাচের ৫৪ মিনিটে একটি গোলে এগিয়ে যায় পর্তুগাল। ব্রুনো ফের্নান্দেসের ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে তিনি গোল করেছেন বলে দাবি করেন রোনালদো। প্রথমে তার নামে গোল দিলেও পরে ব্রুনোর নামে গোল দেয় ফিফা।
আসলে কী হয়েছিল ঘটনা?
বক্সের বাঁ দিক থেকে গোলের দিকে বল তুলেছিলেন ব্রুনো। অফসাইডের ফাঁদ কাটিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন রোনালদো। তার মাথার কাছ দিয়ে বল জালে জড়িয়ে যায়। গোল হওয়ার পরই স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে উল্লাস করতে থাকেন রোনালদো। দু’হাত তুলে সমর্থকদের অভিবাদন জানান। প্রথমে তার নামেই গোলটি দেওয়া হয়।
কিন্তু পরক্ষণই প্রশ্ন উঠে, সত্যিই কি রোনালদোর মাথায় বল লেগেছে? পরে বারবার রিপ্লে-তে দেখা যায় বল মাথায় কাছ দিয়ে গেছে। কিন্তু বলের অভিমুখ পরিবর্তন হয়নি। খুব ভাল করে লক্ষ্য করলে বোঝা যাচ্ছে, রোনালদোর মাথায় বল লাগেনি।
প্রথমে ফিফা রোনালদোর নামে গোল দিলেও পরে তা ব্রুনোর নামে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। বেশ কয়েক মিনিট পর ফিফার পক্ষ থেকে জানানো হয়, গোলদাতা রোনালদো নন, ব্রুনো। ফিফার ওয়েবসাইটে রোনালদোর বদলে ব্রুনোর নামে গোল লেখা হয়।
আর এ নিয়েই বিতর্কের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নেটদুনিয়ায় চলছে ব্যাপক সমালোচনা। অনেকেই পর্তুগিজ তারকা রোনালদোকে নিয়ে ট্রলও করছেন।
তবে রোনালদোর নামে গোলটি থাকলে এবারের বিশ্বকাপে দু’ম্যাচে ২টি গোল হয়ে যেত তার। বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ৯ গোল করে ইউসেবিয়োকে টপকে তিনি পর্তুগালের হয়ে সর্বাধিক গোলদাতা হয়ে যেতেন। কিন্তু সেটা হল না। সূত্র: ডেইলি মেইল, ইয়াহু স্পোর্টস, ইএসপিএন
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।