Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিরল রোগে আক্রান্তের সন্ধান মিলল ভারতে

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৫ নভেম্বর, ২০২২, ১২:০২ এএম

পৃথিবীতে জানা, অজানা, সাধারণ ও বিরল নানান রোগ রয়েছে। কিন্তু এমন কিছু রোগ আছে যেগুলো সম্পর্কে মানুষের ধারণাও নেই। কারণ এগুলো অনেক বেশি বিরল। সেসব রোগেরই একটি হাইপারট্রিকোসিস। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে অস্বাভাবিকরকম চুল গজায়। আর এ বিরল রোগে আক্রান্ত একজনের সন্ধান পাওয়া গেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশে। তার নাম ললিত পাতিদার। ১৭ বছর বয়সী ললিত ছয় বছর বয়স থেকে রোগটিতে আক্রান্ত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায় তার চোখ, মুখ, নাক চুলে ভরে গেছে। তার চেহারাই দেখা যাচ্ছে না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ললিতের জীবন ভিষন্নতা ও কষ্টে ভরা। কারণ তার সহপাঠীদের দ্বারাই নিগ্রহের স্বীকার হয়েছে সে। তার বন্ধুরা ভাবত ললিত হয়ত তাদের কামড়ে দেবে। এমনকি তাকে ‘বানর মানুষ’ বলে ডাকত তারা। কিভাবে এ রোগ দেখা দিল এবং কিভাবে সে জীবন পার করছে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে ললিত বলেন, ‘আমি সাধারণ পরিবারের মানুষ। আমার বাবা কৃষক। কলেজে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাবার কৃষিকাজে সহায়তা করি আমি।’ ‘আমার জীবনের শুরু থেকেই শরীরে এসব অতিরিক্ত চুল ছিল। বাবা-মা বলেছে জন্মের পর নাকি এমনটি ছিল। ফলে ডাক্তার আমার পুরো শরীর কামিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু ছয় বছর বয়স হওয়ার আগে আমি তেমন কিছু লক্ষ্য করিনি। এরপর আমি দেখতে থাকি আমার পুরো শরীরে চুলি গজিয়ে ওঠছে যা অন্য কারও ছিল না।’ ললিত জানিয়েছেন, তার এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই এবং এখন ‘এ নিয়েই বেঁচে থাকা’ শিখে গেছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, যখন তার বয়স আরও একটু কম ছিল তখন ছোট বাচ্চারা তাকে দেখে পাথর ছুঁড়ে মারত। তারা ভাবত সে হয়ত ভয়ঙ্কর কোনো কিছু। আসলে হাইপারট্রিকোসিস কি? যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কোনো পুরুষ এবং নারীর দেহে অস্বাভাবিক রকমের চুল গজানোকে হাইপারট্রিকোসিস বলা হয়। এটি খুবই বিরল একটি রোগ। যা জন্মের সময়ও দেখা দিতে পারে আবার জীবনের পরবর্তী সময়েও হতে পারে। এ রোগে আক্রান্তরা নিপীড়ন ও নিগ্রহের শিকার হন। এতে মানসিকভাবে তারা বিপর্যস্ত থাকেন তারা। মধ্যযুগ থেকে বিশ্বের মাত্র ৫০ জন মানুষের মধ্যে বিরল এ রোগ দেখা দিয়েছে। এনডিটিভি।


ইনকিলাব ডেস্ক : পৃথিবীতে জানা, অজানা, সাধারণ ও বিরল নানান রোগ রয়েছে। কিন্তু এমন কিছু রোগ আছে যেগুলো সম্পর্কে মানুষের ধারণাও নেই। কারণ এগুলো অনেক বেশি বিরল। সেসব রোগেরই একটি হাইপারট্রিকোসিস। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে অস্বাভাবিকরকম চুল গজায়। আর এ বিরল রোগে আক্রান্ত একজনের সন্ধান পাওয়া গেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশে। তার নাম ললিত পাতিদার। ১৭ বছর বয়সী ললিত ছয় বছর বয়স থেকে রোগটিতে আক্রান্ত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায় তার চোখ, মুখ, নাক চুলে ভরে গেছে। তার চেহারাই দেখা যাচ্ছে না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ললিতের জীবন ভিষন্নতা ও কষ্টে ভরা। কারণ তার সহপাঠীদের দ্বারাই নিগ্রহের স্বীকার হয়েছে সে। তার বন্ধুরা ভাবত ললিত হয়ত তাদের কামড়ে দেবে। এমনকি তাকে ‘বানর মানুষ’ বলে ডাকত তারা। কিভাবে এ রোগ দেখা দিল এবং কিভাবে সে জীবন পার করছে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে ললিত বলেন, ‘আমি সাধারণ পরিবারের মানুষ। আমার বাবা কৃষক। কলেজে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাবার কৃষিকাজে সহায়তা করি আমি।’ ‘আমার জীবনের শুরু থেকেই শরীরে এসব অতিরিক্ত চুল ছিল। বাবা-মা বলেছে জন্মের পর নাকি এমনটি ছিল। ফলে ডাক্তার আমার পুরো শরীর কামিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু ছয় বছর বয়স হওয়ার আগে আমি তেমন কিছু লক্ষ্য করিনি। এরপর আমি দেখতে থাকি আমার পুরো শরীরে চুলি গজিয়ে ওঠছে যা অন্য কারও ছিল না।’ ললিত জানিয়েছেন, তার এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই এবং এখন ‘এ নিয়েই বেঁচে থাকা’ শিখে গেছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, যখন তার বয়স আরও একটু কম ছিল তখন ছোট বাচ্চারা তাকে দেখে পাথর ছুঁড়ে মারত। তারা ভাবত সে হয়ত ভয়ঙ্কর কোনো কিছু। আসলে হাইপারট্রিকোসিস কি? যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কোনো পুরুষ এবং নারীর দেহে অস্বাভাবিক রকমের চুল গজানোকে হাইপারট্রিকোসিস বলা হয়। এটি খুবই বিরল একটি রোগ। যা জন্মের সময়ও দেখা দিতে পারে আবার জীবনের পরবর্তী সময়েও হতে পারে। এ রোগে আক্রান্তরা নিপীড়ন ও নিগ্রহের শিকার হন। এতে মানসিকভাবে তারা বিপর্যস্ত থাকেন তারা। মধ্যযুগ থেকে বিশ্বের মাত্র ৫০ জন মানুষের মধ্যে বিরল এ রোগ দেখা দিয়েছে। এনডিটিভি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ
function like(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "clike_"+cid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_like.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function dislike(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "cdislike_"+cid; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_dislike.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rlike(rid) { //alert(rid); var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rlike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_like.php?rid="+rid; //alert(url); xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rdislike(rid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rdislike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_dislike.php?rid="+rid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function nclike(nid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "nlike"; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com//api/insert_news_comment_like.php?nid="+nid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } $("#ar_news_content img").each(function() { var imageCaption = $(this).attr("alt"); if (imageCaption != '') { var imgWidth = $(this).width(); var imgHeight = $(this).height(); var position = $(this).position(); var positionTop = (position.top + imgHeight - 26) /*$("" + imageCaption + "").css({ "position": "absolute", "top": positionTop + "px", "left": "0", "width": imgWidth + "px" }).insertAfter(this); */ $("" + imageCaption + "").css({ "margin-bottom": "10px" }).insertAfter(this); } }); -->