নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সব দলই নিজেদের স্টাইলে গোল উদযাপন করে থাকে। বাকিদের থেকে ব্রাজিলের গোল উদযাপনের দৃশ্য কিছুটা অদ্ভুত রকমের। প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়ে সাম্বা নেচে দর্শকদের আনন্দ দেয় নেইমার জুনিয়র বাহিনী। এবার চলমান কাতার বিশ্বকাপেও এর ব্যতিক্রম কিছু হচ্ছে না। নাচ নিয়ে রীতিমতো মহাপরিকল্পনা করে রেখেছে ব্রাজিল।
আজ বৃহস্পতিবার নিজেদের প্রথম ম্যাচে খেলতে নামছে শিরোপার অন্যতম দাবিদার ব্রাজিল। লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে তাদের প্রতিপক্ষ ইউরোপের দেশ সার্বিয়া। জি গ্রুপে সেলেসাওদের অপর দুই প্রতিপক্ষ সুইজারল্যান্ড ও ক্যামেরুন।
ভিন্ন ভিন্ন সব নাচের জন্য বেশ সুখ্যাতি রয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলের। ফুটবলাররাও এর বাইরে নন। তাই বিশ্বকাপ ঘিরে মাঠের প্রস্তুতির সঙ্গে নাচের প্রস্তুতিটাও নিয়ে রেখেছেন তারা। প্রতিপক্ষের গোল পোস্ট লক্ষ্যভেদ করে মজাদার সব ভঙ্গিতে শরীর দুলিয়ে দর্শকদের আনন্দ দেন তারা নেইমার, ভিনিসিউস জুনিয়ররা। দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের ২২তম আসরে নিজেদের প্রথম ১০ গোল পর্যন্ত নাচের মুদ্রা অপরিবর্তিত রাখবে সেলেসাওরা।
ব্রাজিল ফরোয়ার্ড রাফিনহা জানান, ‘আমরা ১০ গোল পর্যন্ত নিজস্ব স্টাইলের নাচে উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিয়েছি। প্রতিটি ম্যাচের জন্য নাচের ১০টি মুদ্রা নির্ধারণ করেছি। প্রথম গোলের জন্য এক রকম মুদ্রা, দ্বিতীয়টির জন্য অন্য রকম মুদ্রা। এভাবে তৃতীয়, চতুর্থ ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রায় নেচে উদ্যাপন করব। আর কোনো ম্যাচে যদি ১০টির বেশি গোল দিতে পারি, তবে নাচের নতুন কোনো মুদ্রা উদ্ভাবনের বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।’
এর আগে, ক্লাবের হয়ে গোল করার পর নিজস্ব স্টাইলে নেচে উদ্যাপন করায় বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন রিয়াল মাদ্রিদ ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। সমালোচনা সত্ত্বেও রদ্রিগোকে নিয়ে এমন উদ্যাপন অব্যাহত রেখেছিলেন তিনি। জাতীয় দলের হয়েও বিশ্বকাপে এভাবে গোল উদ্যাপনের কথা জানিয়েছিলেন তারা। স্পেনে সমালোচনার সে সময়ে তাদের প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়েছিলেন নেইমার ও রাফিনহা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।