নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ম্যানুয়েল ন্যুয়ের এবং সুইচি গোন্ডা। জার্মানি এবং জাপানের গোলরক্ষক। দু’জনকেই দেখা গেল একই গোল পোস্টের নিচে। কাতার বিশ্বকাপে বুধবারের ম্যাচে দেখা গেল এমনই অদ্ভুত দৃশ্য।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা তখন শেষ। চতুর্থ রেফারির দেয়া ৯ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ের খেলা চলছে। ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে জাপান। খেলা শেষ হতে বাকি মিনিট দুয়েক। নিজের গোল ছেড়ে জাপানের অর্ধে উঠে গেলেন জার্মান অধিনায়ক। যদি কোনোভাবে সমতা ফেরানো যায়। এগিয়ে থাকা জাপানের সব ফুটবলারই তখন নিজেদের অর্ধে। গোলের সামনে পায়ের জঙ্গল তৈরি করেছেন তারা। লক্ষ্য একটাই, যেকোনো মূল্যে দূর্গ রক্ষা করা।
দু’দলই তখন মরিয়া। জাপান চাইছে ব্যবধান বজায় রাখতে। আর জার্মানি চাইছে সমতা ফেরাতে। সময় যত এগোচ্ছে, তত চাপ বাড়ছে জার্মানদের ওপর। কারণ, সমতা ফেরাতে পারলেই একমাত্র লাভ। হারের মুখে দাঁড়িয়ে থাকা ন্যুয়ের তখন আর ব্যবধান বেড়ে যাওয়ার ভয় ভুলেছেন। দলের মান রক্ষা করতে জার্মান অধিনায়ক পৌঁছে গেলেন একদম জাপানের পোস্টের সামনে। গোল বাঁচাতে নয়। গোল করতে। বদলে ফেললেন নিজের ভূমিকা। এক দম শেষ মিনিটে কর্নার পেল জার্মানি। বল উড়ে এল জাপানের বক্সে। হেড করার জন্য মরিয়া লাফ দিলেন ন্যুয়ের। বলে মাথা ছোঁয়াতে পারলেন না। উঁচু বলের নাগাল পেলেন না জাপানের গোলরক্ষক গোন্ডাও।
শেষ মুহূর্তে বলের দিকে নজর রাখা গোন্ডা তখন দ্বিতীয় পোস্ট ছেড়েও খানিকটা বেরিয়ে এসেছেন। অরক্ষিত জাপানের গোল। সেখানে একা ন্যুয়ের। তার অর্ধেক শরীর গোল লাইন পেরিয়ে গেছে। শেষ সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার হতাশা মুখে স্পষ্ট। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।