নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল, লক্ষ্য ১৬৯ রান। ম্যাচের মাঝপথেও ভাবা হচ্ছিল, দারুণ এক লড়াই-ই হতে যাচ্ছে। তবে অ্যাডিলেড ওভালে ভারত বোলারদের পাত্তাই দিলেন না ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস। ইংল্যান্ডের ১০ উইকেটের জয়ের ম্যাচে ভাঙল যে সব রেকর্ড...
১৬৯
সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের লক্ষ্য। অ্যাডিলেড ওভালে এর আগে এত রান তাড়া করে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জেতেনি কোনো দল। আগের রেকর্ড ছিল ইংল্যান্ডেরই, ২০১১ সালে অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য পেরিয়ে গিয়েছিল তারা।
১০
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে এই প্রথম ১০ উইকেটে জিতল কোনো দল। এর আগে সর্বোচ্চ ৭ উইকেটে দুবার জিতেছিল ইংল্যান্ড (২০১৬ ও ২০১০), একবার করে পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
২
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বারের মতো ১০ উইকেটে হারল ভারত। গত বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কাছে এ ব্যবধানে হেরেছিল তারা, তবে সেটি ছিল সুপার টুয়েলভে।
২৪
অ্যাডিলেডে এদিন ইংল্যান্ড জিতেছে ২৪ বল হাতে রেখে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে অব্যবহৃত বলের রেকর্ড ছুঁল ইংলিশরা। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৪ বল হাতে রেখে জিতেছিল ইংল্যান্ড। তবে সেবার লক্ষ্য ছিল ১২৯ রান। এ তালিকায় পরের নামটিও ইংল্যান্ড, ২০১৬ সালে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ১৫৩ রানের লক্ষ্য তারা পেরিয়েছিল ১৭ বল বাকি রেখে।
১
অ্যাডিলেড ওভালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবারের মতো টসে জেতার পর ম্যাচও জিতল কোনো দল। এর আগে ১১ ম্যাচেই হেরেছিল টসে জেতা দল।
১৭০*
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন যে কোনো উইকেটেই সর্বোচ্চ জুটিটি জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলসের। আগের সর্বোচ্চ ছিল কুইন্টন ডি কক ও রাইলি রুশোর, এবারই বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিতীয় উইকেটে ১৬৮ রান তুলেছিলেন দুই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপে ওপেনিংয়ে এর আগের সর্বোচ্চ জুটিটি ছিল বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের। গত বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষেই পাকিস্তানের দুই ওপেনার অবিচ্ছিন্ন ছিলেন ১৫২ রানের জুটি গড়ে, সেটিও রান তাড়ায়। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে এর আগে সর্বোচ্চ জুটি ছিল ১০৫ রানের, সেটিও বাবর-রিজওয়ানের, গত বছর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
১
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রানের ওপেনিং জুটি এখন হেলস-বাটলারের। এর আগের রেকর্ডেও ছিলেন হেলস, মাইকেল লাম্বের সঙ্গে ২০১৩ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যোগ করেছিলেন ১৪৩ রান।
৮০-৯৯*
হেলস ও বাটলার, দুজনই পেরিয়েছেন ৮০, দুজনই ছিলেন অপরাজিত, কিন্তু সেঞ্চুরি পাননি কেউ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এমন ঘটনা এই প্রথম। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেই এমন ঘটনা মাত্র দ্বিতীয়। এ বছর জিব্রাল্টারের দেওয়া ২১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে বুলগেরিয়ার দুই ওপেনার বালাজি পাই (৮৬) ও লুইস ব্রæস (৯৯) অপরাজিত থাকলেও অবশ্য দলকে পার করাতে পারেননি।
৮৬*
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল বা ফাইনালে হেলসের ইনিংসটি তৃতীয় সর্বোচ্চ। তার ওপরে আছেন শ্রীলঙ্কার তিলকরতেœ দিলশান (৯৬*) ও বিরাট কোহলি (৮৯*)।
৭
এদিন ৭টি ছক্কা মেরেছেন হেলস। বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল বা ফাইনালে সর্বোচ্চ এটি। এর আগে ৬টি করে ছক্কা মেরেছিলেন মাইক হাসি, ক্রিস গেইল ও মারলন স্যামুয়েলস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।