মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইসলাম হল বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান ধর্ম। আগামী ২০৬০ সালের মধ্যে মুসলমানদের জনসংখ্যা বর্তমানের থেকে বহুগুণ বৃদ্ধি পেতে যাচ্ছে। ওয়াশিংটন-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘পিউ রিসার্চ সেন্টার (পিআরসি)-এর একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
‘দ্য ফিউচার অফ ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়নস : পপুলেশন গ্রোথ প্রোজেকশন, ২০১০-২০৫০’ শীর্ষক এ প্রতিবেদন অনুসারে, মুসলিম জনসংখ্যা ২০১৫ সালের ১.৮০০ কোটি থেকে ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২০৬০ সালে প্রায় ৩০০ কোটি হতে যাচ্ছে। আর সে সময় বিশ্বের যে কোনো দেশের থেকে ভারতে সবচেয়ে বেশি মুসলিম জনসংখ্যা থাকবে। ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়াকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
পিআরসি বলেছে, ভারতে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠতা বজায় থালেও, ২০৬০ সালের মধ্যে ৩৩ কোটি মুসলমান সহ ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার অধিকারী হবে। সংস্থাটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে, একই সময়ে বিশ্বের মুসলিম জনসংখ্যার ৯.৫ শতাংশ থাকবে পাকিস্তানে এবং ৬.১ শতাংশ থাকবে বাংলাদেশে। ভারতের মুসলিম জনসংখ্যা তার মোট জনসংখ্যার ১৯.৪ শতাংশ হবে, যা বিশ্বের মুসলিম জনসংখ্যার ১১.১ শতাংশ। সবমিলিয়ে ২০৬০ সালের মধ্যে ভারত উপমহাদেশ মোট ২৬.৭ শতাংশ মুসলিম জনসংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করবে।
সম্ভবত ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মুসলিমদের সংখ্যা বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টানদের সংখ্যার প্রায় সমান হবে। পিউ রিসার্চের অনুমান অনুসারে, ২০৫০ সালের মধ্যে মুসলিমরা হবে (২.৮ শ’ কোটি, বা জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ) এবং খ্রিস্টানরা হবে (২.৯ শ’ কোটি বা ৩১ শতাংশ)। ইউরোপে, মুসলিমরা সামগ্রিক জনসংখ্যার ১০ শতাংশ হবে। যুক্তরাষ্ট্রে, খ্রিস্টানরা ২০১০ সালের জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশের বেশি থেকে নেমে ২০৫০ সালে দুই-তৃতীয়াংশে হবে। এবং দেশটিতে ধর্মের ভিত্তিতে ইহুদিদের তুলনায় মুসলমানদের সংখ্যা বেশি হবে। সূত্র : পিউ রিসার্চ সেন্টার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।