মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
প্রায় ৬০ বছর পরে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে চলে এসেছিল বিশাল গ্রহ বৃহস্পতি। তাকে শনাক্ত করেছে দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অব সিঙ্গাপুরের সদস্যরা। এই দলের প্রায় ১৫ জন সদস্য ২৩শে সেপ্টেম্বর রাতের বেলা অবস্থান নেন বুকিত বাটোক ন্যাচার পার্কে। তাদের আশা ছিল রাতের আকাশে উজ্বল বৃহস্পতিকে দেখতে পাবেন। কিন্তু রাত ৮টার দিকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে আসে। তবুও ডাটা সায়েন্টিস্ট কোহ উই মিং (৩৭) তার ১.৮ কেজি ওজনের টেলিস্কোপ তাক করে থাকেন আকাশে। মনে করেছিলেন নাজুক আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিকে হয়তো অচেনা, অনুজ্বল কোনো ধাতব গোলকের মতো দেখাবে। রাত ১১টার দিকে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়। মুখ উজ্বল হয়ে ওঠে ড. কোহ’র। সহজেই তিনি বৃহস্পতির বিশাল চারটি উপগ্রহকে দেখতে পান। পরিষ্কার দেখতে পান এর আইকনিক ‘গ্রেট রেড স্পট’। একে একটি স্থায়ী ঝড় হিসেবে চিহ্নিত এলাকা। ওই গ্রেট রেড স্পটের আকার আমাদের পৃথিবীর চেয়েও বড়। তিনি বলেন, আমি চমৎকার উজ্বল আর পরিষ্কারভাবে বৃহস্পতিকে দেখতে পেয়েছি। স্বাভাবিকের চেয়েও পরিষ্কার দেখেছি। এভাবে করতে করতে ২৭শে সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় ভোর তিনটা ১৫ মিনিটে এমন এক অবস্থানে চলে আসে, যাকে বলা হয় বৃহস্পতির বিপরীত প্রান্ত। সেখানে সূর্যের ঠিক বিপরীত পাশে অবস্থান নেয় এই গ্রহ। সূর্যের বিপরীত পাশে বলতে সূর্য ও পৃথিবীর ঠিক মাঝে চলে আসে। ফলে সূর্য, বৃহস্পতি এবং পৃথিবী একই সরলরেখায় চলে আসে। অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় এ সময় বৃহস্পতি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে চলে আসে। তাকে সবচেয়ে বড় ও উজ্বল দেখায়। ১৯৬৩ সালে সর্বশেষ এ অবস্থায় এসেছিল বৃহস্পতি। অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।