পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশের অতি উৎসাহী যে কর্মকর্তারা গুলি করে মানুষ হত্যা করছে, তাদের বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে হবে। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহানগর বিএনপি ও যুবদলের উদ্যোগে আয়োজিত ‘শাওনের গায়েবানা জানাজা’র আগে তিনি এ কথা বলেন।
জানা যায়, মুন্সীগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হয়ে যুবদলকর্মী শহিদুল ইসলাম শাওন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, এ সরকারের আর কত রক্ত দরকার? আর কত রক্ত দিলে এ স্বৈরাচারী সরকার বিদায় নেবে? আজ দেশের মানুষের কোনো অধিকার নেই। সামান্য ব্যানার নিয়ে মিছিল করলেই বাধা দিয়ে গুলি করা হচ্ছে। অথচ সভা-সমাবেশ করা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার।
তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ দিয়ে গুলিবর্ষণ করিয়ে এ ফ্যাসিবাদী সরকার জানান দিয়েছে, তারা নির্যাতন করে আন্দোলন দমন করতে চায়। সমাবেশে নিজেরা গুলি করে উল্টো আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে। কিন্তু এখন থেকে তাদের বিরুদ্ধে আমরাও পাল্টা মামলা করব। ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ভোলার আবদুর রহিম, নুরে আলম, নারায়ণগঞ্জের শাওন ও মুন্সীগঞ্জের শাওনের রক্তদানের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে, এ দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন নিপীড়নকে ভয় করে না। রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে হলেও তারা এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করবে।
এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান বক্তব্য রাখেন। জানাজায় ইমামতি করেন দক্ষিণ জেলা ওলামা দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাওলানা আবদুল করিম। জানাজায় অংশ নেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক এস এম সাইফুল আলম, ইয়াছিন চৌধুরী লিটনসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।