বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সিদ্ধ চাল আমদানি অব্যাহত রয়েছে।শুধু আতপ চাল রফতানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে ভারত সরকার। সিদ্ধ চাল রফতানির ক্ষেত্রে কোনও শুল্ক আরোপ করা হয়নি। এর ফলে শুল্ক মুক্ত ভাবেই সিদ্ধ চাল আমদানি হচ্ছে।
ভারতের হিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অনিল ঠাকুর জানান,ভারতের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত বৃহস্পতিবার চাল রফতানির ক্ষেত্রে শুল্ক আরোপের বিষয়টি আমাদের জানানো হয়।শুক্রবার থেকেই তা কার্যকর করা হয়েছে। ভাঙা চাল (খুদ) রফতানি একেবারে বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া ব্রাউন চালে ২০ শতাংশ ও হাস্ক নামের একটি চাল রয়েছে,তাতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে সিদ্ধ চালে কোনও শুল্ক আরোপ করা হয়নি। এ কারণে আগের মতোই বন্দর দিয়ে শুল্কমুক্ত পণ্য হিসেবে সিদ্ধ চাল বাংলাদেশে রফতানি অব্যাহত রয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আামদানিকারক দিনেশ পোদ্দার জানান,আতপ চালের শুল্ক বাড়ায় কেজিতে ৩-৪ টাকা দাম বাড়তে পারে। ভারতীয় ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন,আগের টেন্ডারকৃত আতপ চাল শুল্কমুক্ত হিসেবেই রফতানি করবেন তারা।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ হারুন বলেন, গত ২৩ জুলাই থেকে বন্দর দিয়ে সিদ্ধ চাল আমদানি অব্যাহত রয়েছে।২৮ আগস্ট চালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করে সরকার।এতে চালের আমদানি যেমন বেড়েছে তেমনি দেশের বাজারেও দাম কমতে শুরু করেছে।
চাল রফতানিতে দেশটির সরকার ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সিদ্ধ চালের উপর কোন শুল্ক আরোপ করা হয়নি।শুধু আতপ চালের উপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে ভারত।এছাড়া ভাঙা চাল রফতানি বন্ধ, ব্রাউন চালে ২০ ভাগ ও হাস্ক নামের চালে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে,যা এই বন্দর দিয়ে আমদানি হয় না। তবে শনিবার হিলি বন্দর দিয়ে ১৮ টি ভারতীয় ট্রাকে ৭২০ টন সিদ্ধ চাল আমদানি হয়েছে। এই চালের দাম বাড়ার কোনও আশঙ্কা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।