পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মা সেতুতে নিরাপত্তায় থাকবে আনসার বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে পদ্মা সেতুতে নিরাপত্তায় রয়েছেন আনসার বাহিনীর সদস্যরা। পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী জানান, গত বুধবার সেনাবাহিনীর সাথে কর্তৃপক্ষের চুক্তি শেষ হয়। চুক্তির মেয়াদ বর্ধিত না হওয়ায় সেনাবাহিনী ব্যারাকে চলে যাচ্ছে। তাই এখন থেকে পদ্মা সেতুর উপরে এবং নিচে ও আশপাশে সেনাটহল এবং সেনা চেকপোস্ট আর দেখা যাবে না।
প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী জানান, নিরাপত্তার রক্ষণাবেক্ষণ এবং টোল আদায়ের জন্য বিদেশি ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে। তারাই সেতু নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তাই বিদেশি এই কোম্পানির অধীনে এখন আনসার বাহিনী সদস্যরা সেতু নিরাপত্তায় থাকবে। তিনি আরও জানান, গত বুধবার মেয়াদ শেষ হলেও বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টায় সেনাবাহিনী সেতুর দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন।
সৈয়দ রজ্জব আলী জানান, প্রথমে পদ্মা সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ কাজ শুরুর সময় ২০১২ সাল থেকে পদ্মাসেতু নিরাপত্তা কাজ করছে সেনাবাহিনী। পরে ২০১৪ সাল থেকে সেতুর ঠিকাদার কাউন্টডাউন শুরু হয়। এরপর থেকে সেনাবাহিনী পদ্মা সেতু দিয়ে নিরাপত্তার বলয় তৈরি করে। সেতু ঘিরে তৈরি করা হয় সেনাবাহিনীর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেড। সব মিলিয়ে টানা ১০ বছর সেতু নির্মাণে নির্মাণকালীন এবং সেতু উদ্ধোধনের পর নিষ্ঠার সাথে নিরাপত্তার কাজটি করেছে সেনাবাহিনী। পদ্মা সেতু ঘিরে দুই পারে তৈরি হয়েছে সেনানিবাস। দুই পারে শেখ রাসেল সেনানিবাসেই থাকবে এখন থেকে সেনাবাহিনী।
তিনি বলেন, তবে সরকার যদি প্রয়োজন মনে করলে আবার যেকোন সময় সেতুতে সেনাবাহিনী নিয়ে আসতে পারে। সেতুর দুই প্রান্তে শেখ রাসেল সেনানিবাসে সেনা সদসরা অবস্থান করবে। পদ্মা সেতু ঘিরে শেখ রাসেল সেনানিবাস তৈরি হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।