Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিএনপির সমাবেশকে লক্ষ্য করে বিভিন্ন স্থানে হামলা

উত্তপ্ত ঢাকার বাইরের রাজনীতি নাঙ্গলকোটে পুলিশের টিয়ারশেলে আহত ৫০ শিক্ষার্থী : নোয়াখালী ও কুমিল্লায় ১৪৪ ধারা জারি : বিএনপি নেতা কর্মীদের বাড়িতে তল্লাশি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:০০ এএম

কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে জ্বালানী তেলের মূল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিং, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত ছাত্রদলের সভাপতি শহীদ নুরে আলম ও সেচ্ছাসেবক দলনেতা শহীদ রহিম এর হত্যার প্রতিবাদে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রোগ্রামের আয়োজন করলে পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে, ৫২ জনের অধিক গ্রেফতার করে, মিছিলে যোগ দিতে আসা নেতাকর্মীদের উপর হামলা, বিএনপি নেতা সৈয়দ মোশতাক, যুবদলের আহ্বায়ক সোহেল সামাদসহ শতাধিক আহত। পুলিশ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নারকীয় তান্ডবের নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ এবং বিএনপি নির্বাহী কমিটির গনশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়াা।

গতকাল বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে হাইওয়েতে বিক্ষোভ মিছিল মুরাদনগরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল সাবেক মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ এর নির্দেশে মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করলে গতরাত থেকে পুলিশ বাহিনী ব্যাপক ধরপাকর শুরু করেন। উপজেলা বিএনপির সভাপতি জনাব মহীউদ্দিন অঞ্জনসহ অনেক নেতা কর্মীদের বাড়ীতে ব্যাপক তল্লাশী চালায়। বিএনপির সবকটি স্পটেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে শতাধিক নেতাকর্মীকে আহত করে। পুলিশ এ পর্যন্ত অর্ধশত লোককে গ্রেফতার করে। ইলিয়টগনজের নিকট মুরাদনগরের অংশে প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার নেতৃত্বে মিছিল শুরু হলে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে জাকির হোসেনসহ প্রায় ১৫ জনকে আহত করেন। মিছিলে আসা লোকদের মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। বাখরাবাদ, নয়ামতকান্দি,পাঁচ পুকুরিয়া, কোম্পানীগন্জ, ইলিয়টগন্জ স্পটগুলো থেকে নেতাকর্মীদের মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় আওয়ামী বাহিনী। ১৮ নম্বর চালিয়াকান্দি ইউনিয়য়ন যুবদলের নেতার কাছ থেকে আওয়ামী পুলিশ ৫০০০ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।
উক্ত প্রতিবাদ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক সেলিম ভূঁইয়া, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক কেন্দ্রীয় বিএনপি, বিশেষ অতিথি, এ এফ এম তারেক মুন্সি, সদস্য সচিব কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি। সৈয়দ তৌফিক আহমেদ মীর, যুগ্ম আহবায়ক কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি। সভাপতিত্ব করেন, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মহিউদ্দিন, উপস্থিত ছিলেন মুরাদনগর উপজেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক মোল্লা মজিবুল হক সহ আরো অনেকে। আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো খবরে :

নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে গতকাল বিএনপি বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দেন। একই সময়ে সমাবেশ ডাকেন আ. লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠন। এসময় আ. লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় নাঙ্গলকোট বাজার। সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার নেতৃত্বে হাজার-হাজার নেতাকর্মী সকাল থেকে উপজেলা সদরে মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে প্রথমে নাঙ্গলকোট পশ্চিম বাজারে পুলিশ বাধা দেয়, এসময় বাধা ভেঙে বিশাল মিছিল বাজারে প্রবেশ করে। একই সময় উপজেলা বিএনপি আহবায়ক নজির আহম্মেদ ভূঁইয়ার নেতৃত্বে আরেকটি মিছিল এসে একসাথ হয়ে উপজেলা সদরের প্রধান-প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পূর্ব থেকে লোটাস চত্ত্বরে অবস্থান নেয়া উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন নয়নের নেতৃত্বাধীন নেতাকর্মীদের সাথে একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শণ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ অসহায় হয়ে পড়ে। হামলা এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় বেশ কয়েক পুলিশ আহত হয়ে পড়লে বাধ্য হয়ে টিয়ারসেল ও গুলি ছুঁড়েও ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের রোষানল থেকে রক্ষা পায়নি। উভয় পক্ষের সংঘর্ঘে ও পুলিশের টিয়ারসেল এবং রাবার বুলেটের আঘাতে ৫০ শিক্ষার্থী ও পুলিশ’সহ উভয় পক্ষের শতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। সংঘর্ষের সময় উপজেলা বিএনপি কার্যালয়, লোটাস চত্ত্বর, পুলিশের পিকআপ, নাঙ্গলকোট এ্যাপোলো হাসপাতাল, কয়েকটি মোটরসাইকেল ও বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আহতদের নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুমিল্লার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নোয়াখালী ব্যুরো জানায়, বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ কয়েক রাউন্ড শর্টগান ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির ৬ থেকে ৭ নেতাকর্র্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে একলাশপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে বিএনপি-আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীকে ঘিরে চৌমুহনী পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা চলায় নরোত্তমপুর ইউনিয়নের পাটোয়ারী হাপা এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করে বিএনপি। বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী স্টেডিয়ামে পাল্টা পাল্টি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় চৌমুহনী পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।

যশোর ব্যুরো জানায়, ঝিনাইদহে জেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর দেশিয় অস্ত্র, লাঠি, রামদা, হকিস্টিক ও হাতুড়ি দিয়ে বর্বোরোচিতভাবে হামলা করা হয়েছে। ভাঙচুর ও লুট করা হয়েছে বিএনপি নেতাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাড়িঘর। হামলায় ১২০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এরমধ্যে ২৭ জন গুরুতর আহত হয়ে ঝিনাইদহ, কালীগঞ্জ, শৈলকুপা, ঢাকা ও যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। গত মঙ্গলবার বিএনপির সমাবেশে আসা যাওয়ার পথে আ. লীগ এই হামলা চালায়। গতকাল দুপুরে এইচএসএস সড়কে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে বিএনপি। জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাড. এম এ মজিদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা, বিএনপি নেতা মুন্সি কামাল আজাদ পাননু, সাজেদুর রহমান পাপপু, আব্দুল মজিদ বিশ^াস, আলামগীর হোসেন আলম, শাহজাহান আলী, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে জানান, সাভারে পুলিশের সাথে বিএনপি-যুবদল নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ পুলিশ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে ককটেল ও দেশিয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও যুবদলের ২০ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গতকাল দুপুরে ঢাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাভার পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর খোরশেদ আলম ছায়াবিথি মহল্লার নিজ বাসভবনে আনুষ্ঠানিক আগমন উপলক্ষে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেন। তখন পুলিশ বিএনপি ও যুবদল নেতাকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জ করার পাশাপাশি টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এসময় পুলিশের সাথে নেতাকর্মীদের দফায় দফায় চলা সংঘর্ষের ঘটনায় বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৩ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।

নেত্রকোনা জেলা সংবাদদাতা জানান, জেলার মদন উপজেলার চাঁনগাও ইউনিয়নের শাহ্পুর ঈদগাহ্ মাঠে গতকাল দুপুরে বিএনপি আ. লীগের সংঘর্ষে পুলিশ সদস্যসহ বিএনপি আ. লীগের ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
অপরদিকে চাঁনগাও ইউনিয়ন আ. লীগও একই সময়ে একই স্থানে সমাবেশ ডাকে। এ নিয়ে দুপুরে দু’দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে মদন থানার ওসিসহ তিন পুলিশ সদস্য এবং দু’দলের ১৭ নেতাকর্মী আহত হন। মদন উপজেলা বিএনপির সভাপতি এন আলম জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীরা শাহ্পুর ঈদগাহ্ মাঠে শান্তিপূর্ন কর্মসূচি পালন কালে ইউনিয়ন আ.লীগের নেতাকর্মীরা পুলিশের সামনেই আমাদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় বিএনপির ১০ নেতাকর্মী আহত হয়। আহত নেতাকর্মীদের বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ব্যাপারে মদন উপজেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার খান এখলাছের বলেন, আমাদের নেতাকর্মীদের উপর উল্টো বিএনপির নেতাকর্মীরা হামলা ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেছে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের ওপরও ইট ছুড়া হয়। এতে আমাদের ৭ জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়। তাদেরকে মদন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, উপজেলা সদরে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক পারভীন আক্তার।
উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা মহিলা দলের সহ সভাপতি শিরিন সুলতানা মেম্বার। উপস্থিত ছিলেন সাবেক নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন অনু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি আলহাজ্ব শহিদুল্লাহ চেয়ারম্যানসহ বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার রাজনীতি। বিএনপি ও আ. লীগ একই স্থানে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ ঢাকায় উত্তেজনা ছড়ায় রাজনীতির মাঠে। গতকাল বেলা ৩টায় পৌরশহরের সড়ক বাজারের মটরস্ট্যান্ডে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয় বিএনপি। সমাবেশে বিএনপির এমপি ব্যরিস্টার রুমিন ফারহানাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চালায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতারা। উভয় দলের এ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে আখাউড়ার রাজনৈতিক অঙ্গন। সকাল থেকে বিএনপির কোন নেতাকর্মীকে মাঠে দেখা যায়নি। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিএনপির সমাবেশ বাস্তবায়নের কোন তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি। সমাবেশ বাস্তবায়নে কোন মঞ্চ বা প্যান্ডেল তৈরি করেনি। অপরদিকে সকাল থেকে পৌরশহর ও চৌমুহনী এলাকায় প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে আ. লীগ। এসময় আ.লীগের অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা লগি বয়ঠা ও লাঠি-শুটা নিয়ে অবস্থান নেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিএনপি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ