পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯২ : ৭ জেলার ৯ নদীর ১০ পয়েন্টের পানি বিপদসীমার উপরে : বন্যার্তদের দুর্ভোগের শেষ নেই : পশু খাদ্য সঙ্কট চরমে
কুড়িগ্রামে পানিবন্দি অন্তত ৫০ হাজার মানুষ
বন্যাকবলিত এলাকায় বাড়ছে পানিবাহিত রোগ
ভারি বৃষ্টি এবং ভারত থেকে আসা ঢলে আবারও বাড়ছে দেশের নদনদীর পানি। এতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণাসহ অন্যান্য অঞ্চলে গত কয়েকদিন বন্যার পানি নামতে শুরু করায় অনেকেই নতুন করে ঘরে ফেরার যে আশা করছিলেন তা আবারও অনিশ্চিত হয়ে পড়লো। বন্যা কবলিত মানুষরা ফের চরম দুর্ভোগে পড়েছে। গতকাল দেশের ৭ জেলার ৯ নদীর ১০ পয়েন্টের পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। যা দু’তিনদিন আগেও ৭ পয়েন্টে বিপদসীমার উপরে ছিল।
ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে সিরাজগঞ্জ জেলায় যমুনা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে। তবে এ নদীর পানি এখনো বিপদসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে বৃষ্টি ও ঢলে আবারও কুড়িগ্রামে নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে। বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ধরলা ও দুধকুমারের পানি। ফলে নাগেশ্বরী, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম সদর ও উলিপুর উপজেলার অন্তত ৬০টি চর গ্রাম ও নদীসংলগ্ন গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় অনেকেই উঁচু ভিটা, রাস্তা ও বাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ। সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণায় বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ হলেও তাতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে। এর ফলে একই এলাকায় কয়েকবার ত্রাণ যাচ্ছে আবার অনেক এলাকায় ত্রাণ পৌঁচ্ছাছে না। বন্যাকবলিত এলাকায় গবাদি পশুর খাদ্য সঙ্কট দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রসহ বন্যাকবলিত গ্রামগুলোতে পানিবাহিত রোগ দেখে দিয়েছে। সেই সঙ্গে বানভাসি অনেক শিশু জ¦র ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য মতে, সারাদেশে বন্যায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৯২ জনে দাঁড়িয়েছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে সিলেট বিভাগে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারির বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। গত ২৪ ঘন্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে সুনামগঞ্জে ১৮৫ মিলিমিটার। এছাড়া সিলেটের ছাতকে ১০০, জাফলংয়ে ৯৩, কানাইঘাটে এবং সুনামগঞ্জের লরেরগড়ে ৮৫, সিলেটের শেওলা ও দক্ষিণবাগে ৬০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ১২১ এবং জলপাইগুড়িতে ৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সুরমা ও কুশিয়ারা নদী ছাড়া দেশের সকল প্রধান নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘন্টায় বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর পূর্বাঞ্চল এবং ভারতের আসাম, মেঘালয় ও হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি সিকিম) বিভিন্ন স্থানে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এর ফলে ওই সময়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের প্রধান নদী যেমন, তিস্তা, আত্রাই, ধরলা, দুধকুমার, করতোয়া, টাঙ্গন, পুনর্ভবা ও কুলিখ নদীর পানি সময়বিশেষে দ্রæত বৃদ্ধি পেতে পারে।
সিলেট ব্যুরো জানায়, সিলেটে বৃষ্টি আরও তিন দিন থাকতে পারে আবহাওয়া অধিদফতর। পাউবো তথ্য মতে, সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে গত বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী পানি ছিল ১০ দশমিক ৭৪ সেন্টিমিটার। গতকাল সকাল ৯টায় পানি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ সেন্টিমিটার। সারি নদীর সারিঘাট পয়েন্টে গত বুধবার ১১ দশমিক ৩৬ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল সকাল ৯টায় সে পয়েন্টে ১১ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধলাই নদের ইসলামপুর পয়েন্টে গত বুধবার সন্ধ্যায় ১০ দশমিক শূন্য ৬ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল সকালে সেটি বৃদ্ধি পেয়ে ১০ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে গতকাল সকালে নগরীর বিভিন্ন এলাকা সরেজমিনে ঘুরে কিছু এলাকায় নতুন করে সৃষ্টি হয়েছে পানিবদ্ধতা। এ ছাড়া দক্ষিণ সুরমার বঙ্গবীর সড়কে সৃষ্টি হয়েছে পানিবদ্ধতা
সুনামগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এতে জেলার সব নদ-নদীর পানি ফের বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটানা বৃষ্টিতে চরম দুর্ভোগে সময় পার করছে বানবাসীরা। জানা যায়, গত বুধবার মধ্যরাত থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত সুনামগঞ্জে টানা বৃষ্টি ছিল। এতে সুরমা নদীসহ জেলার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। পৌর শহরের কাজীর পয়েন্ট, বিহারী পয়েন্টসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে দুদিনের বৃষ্টিতে সুরমা নদীর পানি ২২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত জেলার সুরমার পানি ১১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ছাতক, দোয়ারাবাজার ও দিরাইয়ে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ছাতকে সুরমার পানি বিপদসীমার ৯৯ সেন্টিমিটার ও দিরাইয়ে পুরাতন সুরমার পানি ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে বন্যার পানি পুরোপুরি না কমায় এখনও অনেকের ঘরবাড়ি থেকে পানি নামেনি। ফলে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারেনি। ইতোমধ্যে যাদের ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমেছিল, তাদের ঘরে আবারও পানি ঢুকেছে। গত বুধবার থেকে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিচু এলাকা নতুন করে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়ে আবারও তলিয়ে যাওয়ায় আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। সুনামগঞ্জ পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী জহুরুল ইসলাম ইনকলিবাকে জানান, সুনামগঞ্জ ও মেঘালয়ে পাহাড়ি বৃষ্টিপাতে সুরমাসহ অন্যান্য নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এখনও সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হওয়ার কথা জানিয়েছে বন্যা পূর্ভাবাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
লালমনিরহাট জেলা সংবাদদাতা জানান, ভারী বর্ষন আর উজানের ঢলে ফুঁসে উঠেছে তিস্তা ধরলা নদী। তিস্তার পানি ডালিয়া ব্যারাজ পয়েন্টে বিপদসীমার নিচ দিয়ে ও ধরলার পানি কুলাঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে লালমনিরহাটের বিভিন্ন চরাঞ্চলে তলিয়ে গেছে ফসলি জমি। তীরবর্তী গ্রামগুলোতে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। (পাউবো) লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয় জানায়, গতকাল বেলা ৩টায় ডালিয়া ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। একই সময়ে কাউনিয়ায় রেলওয়ে সেতু পয়েন্টে পানি ছিল বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার নিচে। ধরলার পানি কুলাঘাট পয়েন্টে ৫সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । পাউবোর ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা ইনকিলাবকে জানান, পানির প্রবল স্রোতের চাপ সামলাতে ব্যারাজের ৪৪টি কপাট খুলে রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে ভাটির চরাঞ্চল ও নদীর তীরবর্তী কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানির প্রবাহ বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ঢাকা বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নদী অববাহিকায় বা চরাঞ্চলে বসবাসরত জনসাধারণকে সতর্ক করতে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা জানান, উজানের বৃষ্টি ও ঢলে আবারও কুড়িগ্রামে নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে। বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ধরলা ও দুধকুমারের পানি। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও বাড়ছে। ফলে নাগেশ্বরী, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম সদর ও উলিপুর উপজেলার অন্তত ৬০টি চর ও নদী সংলগ্ন গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় অনেকেই উঁচু ভিটা, রাস্তা ও বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ। এসব এলাকার পাট, ভুট্টা, বীজতলা ও সবজি ক্ষেত ডুবে গেছে। গ্রামীণ সড়কগুলোর উপর পানি প্রবাহিত হওয়ায় যাতায়াতের ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ।
ছাতক (সুনামগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ছাতকে বৃহত্তর সিলেটের পতুুগাল প্রবাসীদের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টে এলাকার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ অর্ধশতাধিক পরিবারের মধ্যে এসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। বিতরণকৃত প্রতি ত্রাণ প্যাকেটে ছিল ১০ কেজি চাল, ১ কেজি করে ডাল, লবন, পেঁয়াজ, ২ কেজি আলু ও ১লিটার তৈল। ১হাজার টাকার সমপরিমাণের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন, দিঘলী গ্রামের বিশিষ্ট শিক্ষাবীদ মাওলানা জালাল উদ্দিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রনেতা আমিন উদ্দিন, মুরব্বি আবদুল হক, ছালিক আহমদসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এদিকে ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল (ডিসিএইচ) ট্রাস্ট বাংলাদেশের বন্যা কবলিত দুর্গম এলাকা সমূহে সুবিধা বঞ্চিত জন গোষ্ঠীকে খাদ্য সামগ্রী ও জরুরী স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করছে। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণে সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ , ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় পানিবন্দি হয়ে য়র ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে লাখ লাখ মানুষ। জলবায়‚ পরিবর্তনের কারণে এই বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। খাদ্য ও আশ্রয়ের অভাবের সঙ্গে দেখা দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা। বন্যা কবলিত এলাকায় স্বাস্থ্য ঝুঁকির মূল কারণ জলাবদ্ধতা, পানিদূষণ, নিরাপদ খাবার পানি ও খাদ্য অভাব। এই সংকটোর শুরু থেকে ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট (ডিসিএইচ ট্রাস্ট) দুর্গত এলাকা সমুহে ত্রাণ তৎপরতা ও স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায়, ডিসিএইচ ট্রাস্ট এশিয়াপ্যাসিফিক এল্যায়েন্স ফর ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট (এ-প্যাড), কমিউনিটি ইনেশিয়েটিভ সোসাইটি (সিআইএস) এবং কর্ণফুলী গ্রুপের এর সাহযোগে সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর ও ধর্মপাশা উপজেলা, হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেল, নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা ও কুড়ি গ্রামের নাগেশরী উপজেলায় ১০০০ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী, খারার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও সাবান বিতরণ করছে। ডিসিএইচ ট্রাস্ট এ সকল বন্যাদুর্গত এলাকায় মোট ৫টি হেলথ্ ক্যাম্পের মাধ্যমে জরুরি স্বাস্থ্য সেবা ও বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।